জাতীয় পরিচয় পত্র সংক্রান্ত কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

জাতীয় পরিচয় পত্র সংক্রান্ত কিছু প্রশ্ন ও উত্তর
১। প্রশ্নঃ কার্ডের তথ্য কিভাবে সংশোধন করা যায়? উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে ভুল তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করতে হবে। সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত উপযুক্ত দলিলাদি আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
২। প্রশ্নঃ কার্ডে কোন সংশোধন করা হলে তার কি কোন রেকর্ড রাখা হবে? উত্তরঃ সকল সংশোধনের রেকর্ড সেন্ট্রাল ডাটাবেজে সংরক্ষিত থাকে।
৩। প্রশ্নঃ ভুলক্রমে পিতা/স্বামী/মাতাকে মৃত হিসেবে উল্লেখ করা হলে সংশোধনের জন্য কি কি সনদ দাখিল করতে হবে? উত্তরঃ জীবিত পিতা/স্বামী/মাতাকে ভুলক্রমে মৃত হিসেবে উল্লেখ করার কারণে পরিচয়পত্র সংশোধন করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
৪। প্রশ্নঃ আমি অবিবাহিত। আমার কার্ডে পিতা না লিখে স্বামী লেখা হয়েছে। কিভাবে তা সংশোধন করা যাবে? উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আপনি বিবাহিত নন মর্মে প্রমাণাদিসহ আবেদন করতে হবে।
৫। প্রশ্নঃ বিয়ের পর স্বামীর নাম সংযোজনের প্রক্রিয়া কি? উত্তরঃ নিকাহনামা ও স্বামীর আইডি কার্ড এর ফটোকপি সংযুক্ত করে NID Registration Wing/ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর আবেদন করতে হবে।
৬। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। এখন ID Card থেকে স্বামীর নাম বিভাবে বাদ দিতে হবে? উত্তরঃ বিবাহ বিচ্ছেদ সংক্রান্ত দলিল (তালাকনামা) সংযুক্ত করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।
৭। প্রশ্নঃ বিবাহ বিচ্ছেদের পর নতুন বিবাহ করেছি এখন আগের স্বামীর নামের স্থলে বর্তমান স্বামীর নাম কিভাবে সংযুক্ত করতে পারি? উত্তরঃ প্রথম বিবাহ বিচ্ছেদের তালাকনামা ও পরবর্তী বিয়ে কাবিননামাসহ সংশোধন ফর্ম পূরণ করে আবেদন করতে হবে।
৮। প্রশ্নঃ আমি আমার পেশা পরিবর্তন করতে চাই কিন্তু কিভাবে করতে পারি? উত্তরঃ এনআইডি রেজিস্ট্রেশন উইং/উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে প্রামাণিক কাগজপত্র দাখিল করতে হবে। উলেখ্য, আইডি কার্ডে এ তথ্য মুদ্রণ করা হয় না।
৯। প্রশ্নঃ আমার ID Card এর ছবি অস্পষ্ট, ছবি পরিবর্তন করতে হলে কি করা দরকার? উত্তরঃ এক্ষেত্রে নিজে সরাসরি উপস্থিত হয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
১০। প্রশ্নঃ নিজ/পিতা/স্বামী/মাতার নামের বানান সংশোধন করতে আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে? উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, জন্ম সনদ, পাসপোর্ট, নাগরিকত্ব সদন, চাকুরীর প্রমাণপত্র, নিকাহ্‌নামা, পিতা/স্বামী/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হয়।
১১। প্রশ্নঃ নিজের ডাক নাম বা অন্য নামে নিবন্ধিত হলে সংশোধনের জন্য আবেদনের সাথে কি কি দলিল জমা দিতে হবে? উত্তরঃ এসএসসি/সমমান সনদ, বিবাহিতদের ক্ষেত্রে স্ত্রী/ স্বামীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি, ম্যাজিট্রেট কোর্টে সম্পাদিত এফিডেভিট ও জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি,ওয়ারিশ সনদ,ইউনিয়ন/পৌর বা সিটি কর্পোরেশন হতে আপনার নাম সংক্রান্ত প্রত্যয়নপত্র।
১২। প্রশ্নঃ পিতা/মাতাকে ‘মৃত’ উল্লেখ করতে চাইলে কি কি সনদ দাখিল করতে হয়? উত্তরঃ পিতা/মাতা/স্বামী মৃত উল্লেখ করতে চাইলে মৃত সনদ দাখিল করতে হবে।
১৩। প্রশ্নঃ ঠিকানা কিভাবে পরিবর্তন/ সংশোধন করা যায়? উত্তরঃ শুধুমাত্র আবাসস্থল পরিবর্তনের কারনেই ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য বর্তমানে যে এলাকায় বসবাস করছেন সেই এলাকার উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসে ফর্ম ১৩ এর মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। তবে একই ভোটার এলাকার মধ্যে পরিবর্তন বা ঠিকানার তথ্য বা বানানগত কোন ভুল থাকলে সাধারণ সংশোধনের আবেদন ফরমে আবেদন করে সংশোধন করা যাবে।
১৪। প্রশ্নঃ আমি বৃদ্ধ ও অত্যন্ত দরিদ্র ফলে বয়স্ক ভাতা বা অন্য কোন ভাতা খুব প্রয়োজন। কিন্তু নির্দিষ্ট বয়স না হওয়ার ফলে কোন সরকারী সুবিধা পাচ্ছি না। লোকে বলে ID Card –এ বয়সটা বাড়ালে ঐ সকল ভাতা পাওয়া যাবে? উত্তরঃ ID Card এ প্রদত্ত বয়স প্রামাণিক দলিল ব্যতিত পরিবর্তন সম্ভব নয়। উল্লেখ্য, প্রামানিক দলিল তদন্ত ও পরীক্ষা করে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।
১৫। প্রশ্নঃ একই পরিবারের বিভিন্ন সদস্যের কার্ডে পিতা/মাতার নাম বিভিন্নভাবে লেখা হয়েছে কিভাবে তা সংশোধন করা যায়? উত্তরঃ সকলের কার্ডের কপি ও সম্পর্কের বিবরণ দিয়ে NID Registration Wing/ উপজেলা/ জেলা নির্বাচন অফিস বরাবর পর্যাপ্ত প্রামাণিক দলিলসহ আবেদন করতে হবে।
১৬। প্রশ্নঃ আমি পাশ না করেও অজ্ঞতাবশতঃ শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি বা তদুর্দ্ধ লিখেছিলাম এখন আমার বয়স বা অন্যান্য তথ্যাদি সংশোধনের উপায় কি? উত্তরঃ আপনি ম্যাজিট্রেট আদালতে এস.এস.সি পাশ করেননি, ভুলক্রমে লিখেছিলেন মর্মে হলফনামা করে এর কপিসহ সংশোধনের আবেদন করলে তা সংশোধন করা যাবে।
১৭। প্রশ্নঃ ID Card এ অন্য ব্যক্তির তথ্য চলে এসেছে। এ ভুল কিভাবে সংশোধন করা যাবে? উত্তরঃ ভুল তথ্যের সংশোধনের পক্ষে পর্যাপ্ত দলিল উপস্থাপন করে NID Registration Wing/সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে।এক্ষেত্রে বায়োমেট্রিক যাচাই করার পর সঠিক পাওয়া গেলে সংশোধনের প্রক্রিয়া করা হবে।
১৮। প্রশ্নঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভূক্ত বা সংশোধনের জন্য কি করতে হয়? উত্তরঃ রক্তের গ্রুপ অন্তর্ভুক্ত বা সংশোধন করতে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়কৃত ডায়াগনোসটিক রিপোর্ট দাখিল করতে হয়।
১৯। প্রশ্নঃ বয়স/ জন্ম তারিখ পরিবর্তন করার প্রক্রিয়া কি? উত্তরঃ এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার সনদের সত্যায়িত ফটোকপি আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। এসএসসি বা সমমানের সনদ প্রাপ্ত না হয়ে থাকলে সঠিক বয়সের পক্ষে সকল দলিল উপস্থাপনপূর্বক আবেদন করতে হবে। আবেদনের পর বিষয়টি তদন্তপূর্বক প্রয়োজনে ডাক্তারী পরীক্ষা সাপেক্ষে সঠিক নির্ধারণ করে প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে।
২০। প্রশ্নঃ স্বাক্ষর পরিবর্তন করতে চাই, কিভাবে করতে পারি? উত্তরঃ নতুন স্বাক্ষর এর নমুনাসহ গ্রহণযোগ্য প্রমাণপত্র সংযুক্ত করে আবেদন করতে হবে। তবে স্বাক্ষর একবারই পরিবর্তন করা যাবে।
২১। প্রশ্নঃ আমার জন্ম তারিখ যথাযথভাবে লেখা হয়নি, আমার কাছে প্রামাণিক কোন দলিল নেই, কিভাবে সংশোধন করা যাবে? উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/জেলা নির্বাচন অফিসে আবেদন করতে হবে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
২২। প্রশ্নঃ একটি কার্ড কতবার সংশোধন করা যায়? উত্তরঃ এক তথ্য শুধুমাত্র একবার সংশোধন করা যাবে। তবে যুক্তিযুক্ত না হলে কোন সংশোধন গ্রহণযোগ্য হবে না।
১। প্রশ্নঃ ID Card হারিয়ে গিয়েছে। কিভাবে নতুন কার্ড পেতে পারি? উত্তরঃ নিকটতম থানায় জিডি করে জিডির মূল কপিসহ সংশ্লিষ্ট উপজেল/থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে অথবা ঢাকায় জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে আবেদন করতে হবে।
২। প্রশ্নঃ হারানো আইডি কার্ড পেতে বা তথ্য সংশোধনের জন্য কি কোন ফি দিতে হয়? উত্তরঃ এখনো হারানো কার্ড পেতে কোন প্রকার ফি দিতে হয় না। তবে ভবিষ্যতে হারানো আইডি কার্ড পেতে/সংশোধন করতে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত ফি ধার্য করা হবে।
৩। প্রশ্নঃ হারানো ও সংশোধন একই সাথে করা যায় কি? উত্তরঃ হারানো ও সংশোধন একই সাথে সম্ভব নয়। আগে হারানো কার্ড তুলতে হবে, পরবর্তীতে সংশোধনের জন্য আবেদন করা যাবে।
৪। প্রশ্নঃ হারিয়ে যাওয়া আইডি কার্ড কিভাবে সংশোধন করব? উত্তরঃ প্রথমে হারানো আইডি কার্ড উত্তোলন করে তারপর সংশোধনের আবেদন করতে হবে।
৫। প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকারপত্র / স্লিপ হারালে করণীয় কি? উত্তরঃ স্লিপ হারালেও থানায় জিডি করে সঠিক ভোটার আইডি নাম্বার দিয়ে হারানো কার্ডের জন্য আবেদন পত্র জমা দিতে হবে।
৬। প্রশ্নঃ প্রাপ্তি স্বীকারপত্র / ID Card হারিয়ে গেছে কিন্তু কোন Document নেই বা NID নম্বর/ ভোটার নম্বর/ স্লিপের নম্বর নেই, সে ক্ষেত্রে কি করণীয়? উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/ থানা/ জেলা নির্বাচন অফিস থেকে Voter Number সংগ্রহ করে NID Registration Wing/ উপজেলা/ থানা নির্বাচন অফিসারের কার্যালয়ে আবেদন করতে হবে।
৭। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয়পত্রে নেই কিন্তু তথ্য পরিবর্তিত হয়েছে এমন তথ্যাদি পরিবর্তন কিভাবে সম্ভব? উত্তরঃজাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে এ সংক্রান্ত কাগজপত্রাদি সহ আবেদন করলে যাচাই-বাছাই করে বিবেচনা করা হবে।
৮। প্রশ্নঃ জাতীয় পরিচয় পত্রের মান বর্তমানে তেমন ভালো না এটা কি ভবিষ্যতে উন্নত করার সম্ভাবনা আছে? উত্তরঃ হ্যাঁ। আগামীতে স্মার্ট আইডি কার্ড প্রদানের জন্য কাযর্ক্রম চলমান আছে যাতে অনেক উন্নত ও আধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ থাকবে এবং মান অনেক উন্নত হবে।
১। প্রশ্নঃ আমি যথা সময়ে ভোটার হিসেবে Registration করতে পারিনি। এখন কি করা যাবে? উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে যথাযথ কারণ উল্লেখপূর্বক আবেদন করতে পারেন।
২। প্রশ্নঃ আমি বিদেশে অবস্থানের কারণে Voter Registration করতে পারিনি, এখন কিভাবে করতে পারবো? উত্তরঃ সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা/জেলা নির্বাচন অফিসে বাংলাদেশ পাসপোর্ট-এর অনুলিপিসহ জন্ম সনদ, নাগরিকত্ব সনদ, এসএসসি (প্রযোজ্যক্ষেত্রে) সনদ, ঠিকানার সমর্থনে ইউটিলিটি বিলের কপি বা বাড়ী ভাড়া বা হোল্ডিং ট্যাক্সের রশিদের কপিসহ আবেদন করতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ফর্মসমূহ পূরণ করতে হবে।
৩। প্রশ্নঃ আমি ২০০৭/২০০৮ অথবা ২০০৯/২০১০ সালে ভোটার রেজিস্ট্রেশন করেছি কিন্তু সেই সময় আইডি কার্ড গ্রহণ করিনি। এখন কিভাবে আইডি কার্ড পেতে পারি? উত্তরঃ আপনি আপনার ভোটার রেজিস্ট্রেশনের সময় প্রদত্ত প্রাপ্তি স্বীকার পত্রটি নিয়ে যে স্থানে ভোটার হয়েছেন সেই এলাকার উপজেলা/থানা নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করুন। যদি সেখানেও না পাওয়া যায় তাহলে প্রাপ্তি রশিদে উপজেলা নির্বাচন অফিসারের মন্তব্যসহ স্বাক্ষর ও সিল দিয়ে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে যোগাযোগ করা যাবে।
৪। প্রশ্নঃ ভোটার তালিকার নামের সাথে বিভিন্ন খেতাব, পেশা, ধর্মীয় উপাধি, পদবী ইত্যাদি যুক্ত করা যাবে কিনা? উত্তরঃ ভোটার তালিকার ডাটাবেজে শুধুমাত্র নাম সংযুক্ত করা হয়, কোন উপাধি বা অর্জিত পদবী তাতে সংযুক্ত করার অবকাশ নাই।
৫। প্রশ্নঃ কোথা হতে ID Card সংগ্রহ করা যাবে?

২০১৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী জেনে নিন এখান থেকে

২০১৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী জেনে নিন এখান থেকে
২০১৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ২৬ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই সময়সূচী প্রকাশ করা হয়। উক্ত সময়সূচী অনুসারে ২০১৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা আগামী ১লা এপ্রিল ২০১৫ (বুধাবার) তারিখ হতে শুরু হবে। প্রকাশিত সময়সূচী নিচে তুলে দেওয়া হলোঃ

finger২০১৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

২০১৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (HSC) এবং ডিপ্লোমা-ইন-বিজনেস স্টাডিস (DIBS) পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী
HSC Routine 2015HSC Routine 2015 page 2HSC Routine 2015 page 3

২০১৫ সালের আলিম পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী

Alim Routine 2015

২০১৫ সালের এইচএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী

HSC Vocational Routine 2015

২০১৫ সালের এইচএসসি (ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা) পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী

HSC Business Management Routine 2015

২০১৫ সালের ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী

diploma in commerce exam timetable 2015
লেখাপড়া বিডি পরিবারের পক্ষ থেকে ২০১৫ সালের সকল এইচ.এস.সি ও সমমান পরীক্ষার্থীদের প্রতি রইলো অনেক অনেক শুভ কামনা!

২০১৫ সালের সর্বোচ্চ বেতনওয়ালা টেক জব। যারা টেকনোলজি নিয়ে পড়াশুনা করবেন বা কাজ করবেন তারা জেনে রাখুন বর্তমানে টেক জবের বিশ্ব চাহিদা। আপনাকে টেকনোলজির প্রতি ভালোবাসা তৈরি করতে বাধ্য।

২০১৫ সালের সর্বোচ্চ বেতনওয়ালা টেক জব। যারা টেকনোলজি নিয়ে পড়াশুনা করবেন বা কাজ করবেন তারা জেনে রাখুন বর্তমানে টেক জবের বিশ্ব চাহিদা। আপনাকে টেকনোলজির প্রতি ভালোবাসা তৈরি করতে বাধ্য।
টেক জবগুলো অন্যান্য জবের থেকে অনেক বেশি চাহিদা সম্পন্ন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কিন্তু কোন  জবগুলো ২০১৫ সালে চমকপ্রদ বেতন দিচ্ছে তা দেখার বিষয় এবং সেই সব জব গুলোর বর্তমানে চাহিদাও কেমন তা জানতে ইচ্ছা করেতো নাকি?
ব্রিটিশ দৈনিক বিশ্বের সবথেকে চাহিদাবহুল ২৫ জবের লিস্ট তৈরি করেছেন। তার মধ্যে ১৪ টি জবই এই টেক রিলেটেড। আসুন আমরা জানি বিশ্বের সবথেকে চাহিদাবহুল সেই টেক জব সম্পর্কে।
টেকনোলজি নিয়ে পড়াশুনা

বিশ্বের সর্বোচ্চ বেতনওয়ালা টেক জবঃ

১৪) সেলস ইঞ্জিনিয়ারঃ

গড় বেতনঃ ৯০৮৯৯ ডলার বা ৭২ লাখ টাকা প্রায়
ওপেন জবঃ ৫৫০৮
সেলস ইঞ্জিনিয়ার
একজন সেলস ইঞ্জিনিয়ার কারিগরি দক্ষতা সম্পন্ন ব্যক্তি যিনি একটা প্রতিষ্ঠানের বিক্রয় কর্মীর সাথে টেকনিক্যাল সকল বিষয় সমাধান করেন এবং সহায়তা করেন।

১৩) সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারঃ

গড় বেতনঃ ৯৬,৩৯২ ডলার বা ৭৭ লাখ টাকা প্রায়
ওপেন জবঃ ৯৯০৫৫
সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার মূলত একজন সফটওয়্যার প্রোগ্রামার। যেহেতু টেক কোম্পানি গুলো সফটওয়্যার এবং অ্যাপ তৈরি করছে প্রতিনিয়ত সেহেতু সফটওয়্যার প্রোগ্রামার একটা প্রতিষ্ঠানের জন্য বাধ্যতামূলক।

১২) ইউএক্স ডিজাইনারঃ

গড় বেতনঃ ৯৬,৮৫৫ ডলার বা ৭৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা প্রায়
ওপেন জবঃ ৯৬৮৫৫
ইউএক্স ডিজাইনার
একজন ইউএক্স ডিজাইনার বা ইউজার এক্সপেরিয়েন্স ডিজাইনার সেই প্রতিষ্ঠানের পণ্যের লুক, কাজ এবং দেখতে কেমন হবে তাই নিয়ে কাজ করে।

১১) ডাটাবেজ এডমিনিস্ট্রেটরঃ

গড় বেতনঃ ৯৭,২৫৮ ডলার বা ৭৭ লাখ ৮০ হাজার প্রায়
ওপেন জবঃ ৯৭২৫৮
ডাটাবেজ এডমিনিস্ট্রেটর
একটা কোম্পানির কাস্টমার ট্রানজেকশন এবং তথ্য ম্যানেজ করেন এই ডাটাবেজ এডমিনিস্ট্রেটর। তিনি একটা বড় অংশ দখল করে রাখে কোম্পানির।

১০) কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারঃ

গড় বেতনঃ ১,০১,১৫৪ ডলার বা ৮০ লাখ টাকা প্রায়
ওপেন জবঃ ১২৬৪
কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
একজন কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার কম্পিউটার এবং অন্যান্য কমিউতার পার্টস তৈরি করেন।

৯) কিউএ ম্যানেজারঃ

গড় বেতনঃ ১,০১,৩৩০ ডলার বা ৮০ লাখ টাকা প্রায়
ওপেন জবঃ ১৬৮৯
কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স ম্যানেজার
একজন কিউএ বা কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স ঠিক করে কীভাবে একটি পণ্য বা সেবা কীভাবে পারফর্ম করবে।

৮) সিকিউরিটি ইঞ্জিনিয়ারঃ

গড় বেতনঃ ১,০২,৭৪৯ ডলার বা ৮০ লাখ ২০ হাজার টাকা  প্রায়
ওপেন জবঃ ২০৬০
সিকিউরিটি ইঞ্জিনিয়ার
একজন সিকিউরিটি ইঞ্জিনিয়ার ঠিক রাখে যিনি কোম্পানির সফটওয়্যার, নেটওয়ার্ক ইত্যাদি নিয়ন্ত্রন করে।

৭) ডাটা সাইন্টিস্টঃ

গড় বেতনঃ ১,০৫,৩৯৫ ডলার বা ৮ লাখ ৪০ হাজার টাকা প্রায়
ওপেন জবঃ ৩৪৩৩
ডাটা সাইন্টিস্ট
বর্তমানে সবথেকে সুপার হিট চাহিদা কোম্পানির কাছে। কোম্পানির সকল ডাটা গোছানো, খুঁজে বের করা এবং সেভ করা তার কাজ।

৬) প্রডাক্ট ম্যানেজারঃ

গড় বেতনঃ ১,১৩,৯৫৯ ডলার বা ৯১ লাখ টাকা প্রায়
ওপেন জবঃ ৯৯১৮
প্রডাক্ট ম্যানেজার
একজন প্রডাক্ট ম্যানেজার পূরা কম্পানির টিম চালান যারা ডিজাইন এবং পণ্য মার্কেটে নিয়ে আসবেন। যদিও এটা টেক বেসড জব না তবে এটি প্রত্যেক টেক কোম্পানির জন্য অপরিহার্য।

৫) আইটি ম্যানেজারঃ

গড় বেতনঃ ১১৫৭২৫ ডলার বা ৯২ লাখ টাকা প্রায়
ওপেন জবঃ ১৭১৬১
আইটি ম্যানেজার
একজন আইটি ম্যানেজার টোটাল কোম্পানির আইটি দেখাশুনা করেন।

৪) অ্যানালিটিকস ম্যানেজারঃ

গড় বেতনঃ ১,১৫,৭২৫ ডলার বা ৯২ লাখ ৯০ হাজার
জব ওপেনঃ ১৪০৮
অ্যানালিটিকস ম্যানেজার
একজন অ্যানালিটিকস ম্যানেজার কোম্পানির ব্যবসা এবং ফিনান্সসিয়াল অ্যানালিটিকস হিসাব রেখে কোম্পানির সাকসেস বের করা।

৩) সল্যুশন আর্কিটেক্টঃ

গড় বেতনঃ ১২১৫২২ ডলার বা ৯৭ লাখ টাকা
জব ওপেনঃ ৩৫৩০
সল্যুশন আর্কিটেক্ট
কোম্পানির জটিল সফটওয়্যার এবং সিস্টেম একজন সল্যুশন আর্কিটেক্ট চালনা করেন।

২) সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজারঃ

গড় বেতনঃ ১২৩৭৪৭ ডলার বা ৯৯ লাখ টাকা প্রায়
ওপেন জবঃ ২২৪৯
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার
সকল সফটওয়্যার প্রোজেক্ট হ্যাঁন্ডেল করেন এই সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার।

১) সফটওয়্যার আর্কিটেক্টঃ

গড় বেতনঃ ১৩০৮৯১ ডলার বা ১ কোটি টাকা প্রায়
ওপেন জবঃ ৩২২৯
সফটওয়্যার আর্কিটেক্ট
জটিল সফটওয়্যার ডিজাইন করা সফটওয়্যার আর্কিটেক্টের কাজ।
এবার আপনারাই ডিসিশন নিন কীভাবে কি করবেন এই আইটি জগতে।
ধন্যবাদ সবাইকে।

টেলিটক ‘বর্ণমালা’ সিম সম্পর্কিত A টু Z পোস্ট ! ( সিমের জন্য রেজিষ্ট্রেশন + সিম সংগ্রহ)

টেলিটক ‘বর্ণমালা’ সিম সম্পর্কিত A টু Z পোস্ট ! ( সিমের জন্য রেজিষ্ট্রেশন + সিম সংগ্রহ)
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম। অনেক দিন পর লিখছি। আশা করি সবাই ভালো আছেন । :-D
সরাসরি মূল প্রসঙ্গে চলে যাচ্ছি –
আমরা সকলেই জানি আমাদের দেশের একমাত্র সরকারি মোবাইল অপারেটর ‘টেলিটক’ গত ৩ বছর ধরে এস.এস.সি. পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে তাদের বিশেষ সুবিধা ও বিশষ নম্বর  সংবলিত সিম “আগামী” দিয়ে আসছে । বিশেষ সবিধা সম্বলিত এই সিম এতদিন শুধু এস.এস.সি.-তে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা পেয়ে আসলেও এবার এস. এস.সি পাশ যেকোন শিক্ষার্থীদের জন্য টেলিটক নতুন একটি সিম এনেছে । যার নাম – “বর্ণমালা” (মূল্য ৫০ টাকা মাত্র) । সিমটির সুবিধা “আগামী” প্যাকেজের চেয়ে কিছুটা কম হলেও অন্য যেকোন অপারেটর এর যেকোন প্যাকেজ থেকে ভাল !
প্রথমে সিমটি শুধু বই-মেলায় দেওয়া হলেও এখন অনলাইনে রেজিষ্ট্রেশনের মাধ্যমে দেওয়া হচ্ছে । :-D

আসুন প্রথমে জেনে নেই কি কি সুবিধা এই বিশেষ প্যাকেজের –

  •  দিন-রাত যেকোন টেলিটক নাম্বারে ভয়েস ও ভিডিও কল মাত্র ৩০ পয়সা/মিনিট ।
  •  অন্য অপারেটরে ৬০ পয়সা/মিনিট ভয়েস কল দিন-রাত ২৪ ঘন্টা ।
  •  ৩০ পয়সা/এস.এম.এস. যেকোন টেলিটক নাম্বারে ।
  •  ১ জিবি ডাটা ১৩০ টাকায় (৩জি) ! মেয়াদ ৩০ দিন ।
  •  ৫ জিবি ডাটা ৪০০  টাকায় (৩জি) ! মেয়াদ ৩০ দিন ।
  •  প্রতি ৩০ টাকা রিচার্জে ৩০ মিনিট ভয়েস, ৩০ মেগা ডাটা ও ৩০টি ফ্রী এস.এম.এস একদম ফ্রী !
  •  স্পেশাল সিরিজের নাম্বার !

এক্টিভেশন বোনাস –

  •  ৫০ মিনিট ভয়েস কল (টেলিটক নাম্বারে)
  •  ৫০ মিনিট ভিডিও কল (টেলিটক নাম্বারে)
  •  ৫০ টি এস.এম.এস. (টেলিটক নাম্বারে ২৫ টি ও অন্য অপারেটরে ২৫ টি )
  •  ৫০ টি এম.এম.এস. (টেলিটক নাম্বারে)
  •  ২৫০ মেগাবাইট (৩জি) ডাটা

সিম পেতে আপনাকে যা যা করতে হবেঃ

ফার্স্ট স্টেপ - মেসেজের মাধ্যমে বর্ণমালা রেজিষ্ট্রেশন নাম্বার সংগ্রহ

১. প্রথমে যেকোন টেলিটক সিম থেকে Bor Board  Roll Passing_year Mobile no লিখে 16222 এ SMS করতে হবে । [ এখানে, Roll নাম্বার এস.এস.সি. – এর ,Passing Year এস.এস.সি পাশের সাল , মোবাইল নাম্বার আপনার নিজের যেকোন নাম্বার দিবেন (পরবর্তীতে এই নাম্বারে মেসেজ আসবে) ]
উদাহরণ – Bor DHA 123456 2014 01************    লিখে 16222
২. ফিরতি SMS এ আপনি আপনার নাম ও একটি “বর্ণমালা রেজিস্টেশন কোড” নাম্বার পাবেন ।

সেকেন্ড স্টেপ- অনলাইনে রেজিষ্ট্রেশন

১. অনলাইন রেজিস্ট্রেশন এর জন্য http://bornomala.teletalk.com.bd/ –তে প্রবেশ করুন ।
২. সকল তথ্য সঠিকভাবে দিয়ে সাবমিট-এ ক্লিক করুন ।
৩. তারপর নিচের মতো একটি পেইজ আসবে
এখানে আপনি আপনার গার্ডিয়ান এর বা আপনার ১৮ বছর হলে আপনার সকল তথ্য দিবেন । এই ফরম পুরন করার সময় আপনি কোথা থেকে সিম উত্তলোন করতে চান তা নির্বাচন করবেন । আপনার জেলায় টেলিটকের কাস্টমার কেয়ার না থাকলে পাশের জেলায় বা আপনার যেখানে সুবিধা হয় ওই কস্টমার কেয়ার এর নাম সিলেক্ট করুন । Identifier এ আপনার পরিচিত কারো নাম , ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার ও মোবাইল নাম্বার দিয়ে সাবমিট এ ক্লিক করুন ।
সবকিছু ঠিক থাকলে আপনাকে একটি পেইজ আসবে যেখানে আপনি আপনার দেয়া ইনফোগুলো আবার চেক করে সেভ করবেন ।
তারপর আপনি যেই আপনার পূরণকৃত ফর্মটি দেখতে পাবেন । এই ফর্মটি সিম তোলার সময় লাগবে । তাই এটি প্রিন্ট করে রাখতে পারেন বা ডাউনলোড করে পরে প্রিন্ট করলেও হবে ।

* সিমের জন্য এই রেজিস্ট্রেশন চলবে ৩০-০৪-২০১৫ পর্যন্ত ।

স্টেপ থ্রী - সিম সংগ্রহ করবেন যেভাবে 

১. মেসেজের মাধ্যমে 'বর্ণমালা রেজিষ্ট্রেশন কোড' সংগ্রহ করার সময় যে কন্টাক্ট নাম্বার দিয়েছিলেন সেই নাম্বারে মেসেজের মাধ্যমে সিম সংগ্রহ করার তারিখ ও সময় জানিয়ে দেওয়া হবে । অথবা, টেলিটকের ফেসবুক পেইজেও ( https://www.facebook.com/yourTELETALK ) জানানো হবে ।
২. ওই তারিখ এবং সময় অনুযায়ী নিচের কাগজ পত্রগুলো নিয়ে আপনার সিলেক্টেড কাস্টমার কেয়ারে যেতে হবে-
*  যে অভিভাবকের নামে (অথবা আপনার নামে করলে, আপনার) রেজিস্টেশন করেছিলেন তার দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি ও ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি ।
*  অনলাইনে যে ফরমটি পূরণ করেছিলেন তার প্রিন্ট কপি ।
* শিক্ষার্থীর এস.এস.সি-র  এডমিট/ট্রান্সক্রিপ্ট/সার্টিফিকেট এর মূল কপি । (ফটোকপিও নিতে হবে)
*কলেজ/ভার্সিটির আইডি ককার্ডের ফটোকপি ।
* যার নামে রেজিষ্ট্রেশন করা হয়েছে তিনি নিজে না যেতে পারলে অনলাইন থেকে SAF প্রিন্ট করে তা পূরণ করে নিয়ে যেতে হবে । SAF ফর্মhttp://bornomala.teletalk.com.bd/public/saf_form.pdf   লিংক থেকে ডাউনলোড করে পূরণ করতে হবে । বা, নিকটস্ত কাস্টমার কেয়ার থেকে এই ফর্ম পাওয়া যাবে ।

স্টেপগুলো কঠিন মনে হলেও আসলে কাজটা খুব ইজি ! পোস্টটা ভাল করে দুইবার পড়ুন, তাহলেই বুঝবেন ।

কোন সমস্যা হলে ফেসবুকে আমাকে নক করতে পারেন ।
আগামী টিউনে দেখা হবে । ততদিন ভালো থাকবেন । খোদা হাফেজ । :-)

ফরেক্স মার্কেট Vs স্টক মার্কেট (বিনিয়োগ বাজার)

ফরেক্স মার্কেট Vs স্টক মার্কেট (বিনিয়োগ বাজার)
আপনারা অনেকেই হয়তো স্টক বা সিকিউরিটি মার্কেট  এবং ফরেক্স মার্কেট এর পার্থক্য জানেন না, তাদের জন্যই এই পোষ্টটি:ফরেক্স মার্কেট এবং স্টক মার্কেট  (শেয়ার মার্কেট)  দুটিকে পুঁজি বাজার বা বিনিয়োগ বাজার বলা হয়। কিন্তু ফরেক্স মার্কেট এবং স্টক মার্কেট সম্পুর্ণ দুইটি স্বাধীন ভিন্ন মার্কেট। যেগুলোর একজনের সাথে অন্যজনের মধ্যে কোন সম্পর্কই নেই। উভয় মাকের্ট এ ট্রেডের উপাদানসমূহ আলাদা। যেমন ফরেক্স মার্কেটের জন্য মুদ্রা বা কারেন্সি এবং স্টক বা শেয়ার  মার্কেটের জন্য শেয়ার বা সিকিউরিটি । যেমন: 
শেয়ার মার্কেট  হল এমন একটি বাজার যেখানে বিভিন্ন সসীম দায়বদ্ধ কোম্পানিগুলো (পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি)  স্টক একচেঞ্জ এ নিবন্ধিত হয়ে তাদের শেয়ার বেচা কেনা করে থাকে।
স্টক মার্কেট প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি এই দুই ভাগে বিভক্ত। 
০১: প্রাইমারি ষ্টক মার্কেট একটি দেশের অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে: এটার অগ্রগতির মাত্রা এবং প্রভাব প্রাইমারি মার্কেটের উপর বিরাটভাবে প্রভাব বিস্তার করে। প্রাইমারি মার্কেটে কোম্পানিগুলো সাধারণত তাদের IPO প্রবর্তন করে। নিয়মানুসারে, এই মার্কেটে সিকিউরিটিজের ক্রেতারা ব্যাক্তিগত বা প্রতিষ্ঠানিক (বিনিয়োগ তহবিল, বিমা প্রতিষ্ঠানসমূহ, ইত্যাদি) বিনিয়োগকারী। প্রাইমারি মার্কেটের সিকিউরিটি বিবেচিত হয় সরাসরি বা মধ্যস্ততাকারিদের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে লেনদেনের মাধ্যমে। 
০২: সেকেন্ডারি স্টক মার্কেটের মধ্যে থাকে ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেট এবং স্টক এক্সচেঞ্জ। এখানে গ্রাহকরা অন্য বিনিয়োগকারীদের নিকট তাদের ইতোমধ্যে এমিটেড শেয়ারগুলো পুনরায় বিক্রি করে। প্রাইমারির মত সেকেন্ডারি মার্কেট রাষ্ট্রের বিনিয়োগ প্রবাহের পরিমাণকে কোন ভাবে প্রভাবিত করে না। এই মার্কেটের মূল অংশগ্রহণকারীরা হল ফটকাবাজ যারা কম মূল্যে কিনে এবং বেশি মূল্যে বিক্রি করে।
 একটি স্টকমার্কেটের প্রধান নিয়ন্ত্রকদের মধ্যে একটি হল মূল্য। এটা গঠিত হয় ফটকাবাজ, এমিটারস, মধ্যস্ততাকারি এবং বিনিয়োগকারীদের সরাসরি অংশগ্রহণে। একটি মার্কেটের মূল্যসমূহ গঠিত হয় বিভিন্ন নীতির মাধ্যমে : উদৃত সিকিউরিটিজ, সেগুলোর অনুমোদনকারী, চাহিদা, বাজার পরিস্থিতি। এই নীতিগুলো বিবেচিত হয় স্টক মার্কেটে মূল্য গঠনের মাধ্যমে, প্রাথমিক সর্বোচ্চ বা সর্বনিম্ন মূল্য নির্ধারণে, বিক্রয় থেকে দ্রুত মুনাফা অর্জনে, মার্কেটে প্রবেশে, এবং মার্কেটের একটি অংশবিশেষ অধিকার করতে।  স্টক ট্রেডারদের বিভিন্ন প্রকার লক্ষ্য থাকে: স্টক হারের পার্থক্য থেকে মুনাফা অর্জন, ডেভিডেন্ট অর্জন, ইত্যাদি। স্টক মার্কেটে স্থবরতা এবং নিরাপত্তা সত্ত্বেও এটাতে ট্রেডিং এর পূর্বে যেকাউকে ঝুঁকি কমাতে মার্কেট বিশ্লেষণ করার পরামর্শ দেয়া হয়। 
স্টক মার্কেট সাধারনত অবস্থিত হয় স্টক এক্সচেঞ্জে। বিশ্বের বৃহত্তম স্টক এক্সচেঞ্জগুলো অবস্থিত  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য , জাপান, ভারত, চীন, কানাডা, জার্মানি ( ফ্রাংক স্টক এক্সচেঞ্জ ) , ফ্রান্স, দক্ষিণ কোরিয়া ও নেদারল্যান্ডসে।
 
ফরেক্স মার্কেট হল একটি আন্তর্জাতিক বৈদেশিক বিনিময় বাজার। এই নামটি এসেছে ফরেন(Foreign) এবং এক্সচেঞ্জ(Exchange) শব্দদ্বয়ের সংমিশ্রণ থেকে যার অর্থ হল বৈদেশিক বিনিময় কার্যক্রম। মূলত ফরেক্স হল বৈদেশিক মুদ্রা কেনা-বেচা করার ব্যবসা। একদিনে বেশ কয়েকবার মুদ্রামূল্য উঠানামা করে থাকে। এই মুদ্রার দাম ওঠা-নামার উপর ট্রেড করে লাভ (পিপস্) করতে হয়। ​
 
মুদ্রা হারের পরিবর্তন সাধিত হয় সরকারি ব্যক্তিদের পাশাপাশি বাণিজ্যিক কোম্পানির মাধ্যমে, যারা পণ্য বা সেবা রপ্তানির মাধ্যমে অর্জিত মুদ্রা দেশী মুদ্রায় কারেন্সি পরিবর্তন করে থাকে। যদিও এটা বৈদেশিক মুদ্রাবাজার লেনদেনের মাত্র ৫%  ভাগ। আর বাকি ৯৫% লেনদেন সংঘটিত হয় ফটকাবাজদের মাধ্যমে যারা বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয়ের  মাধ্যমে কিছু মুনাফা অর্জন করতে চায়। এরাই মুলত ফরেক্স ট্রেডার।
ফরেক্স এবং স্টক মার্কেটের মধ্যে আরেকটা পার্থক্য হল ট্রেডিং এর জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের পরিমাণ। একটি স্টক মার্কেট থেকে শেয়ার কিনতে একজনের প্রয়োজন হবে বেশ বড় অঙ্কের অর্থ, ১০ হাজার মার্কিন ডলার থেকে ১০০ হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত।
 

ফরেক্স মার্কেটের উল্লেখযোগ্য বিষয় হল এটার স্থিতিশীলতা। কেননা যে কোন  আর্থিক বাজারে  সবচেয়ে খারাপ বিষয়টা হল মেল্টডাউন বা স্টক সূচকের পতন। যদিও, ফরেক্স বাজার তার নির্দিষ্ট উপাদান মুদ্রার মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকে যা অন্যান্য স্টক মার্কেট এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার থেকে আলাদা। 
যদি শেয়ারের মূল্যহ্রাস ঘটে তবে এটাকে বলা হয় আর্থিক পতন। কিন্তু যদি মার্কিন ডলারের পতন হয় তবে, অন্য মুদ্রা আরও শক্তিশালী হয়।
 সুতারাং এটা মার্কেটে গতির সঞ্চালন করে। সুতরাং, একজন ট্রেডারের জন্য অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের জন্য এটা অনেক ভালো একটি সুযোগ। উল্লেখিত যে বৈশিষ্ট্য ফরেক্স লাইনের চমৎকার স্থবিরতা থাকে তা হল: মুদ্রা হল সবচেয়ে তরল এবং নির্ভরযোগ্য ট্রেডিং উপাদান।  
 
ফরেক্স মার্কেট Vs স্টক মার্কেট
ফরেক্স মার্কেট এবং স্টক মার্কেট এর ব্যবসায়িক সুবিধা:
একটি স্টক মার্কেটে ট্রেডিং হল নিয়ন্ত্রিত এবং স্থির যা ফরেক্স মার্কেটের মত নয় যেখানে একজন অল্প সময়ের ব্যাবধানে খুব বড় অঙ্কের মুনাফা বা লোকসান করতে পারে।
যদিও, আয়তন এবং দ্রুত-বর্ধনশীলতার দিক থেকে এটাই সবচেয়ে বড় বাজার। ফরেক্সে দৈনিক বাণিজ্যিক লেনদেনের পরিমাণ প্রায় ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার যেটা আমেরিকার সকল স্টক এক্সচেঞ্জ মার্কেটের সম্মিলিত লেনদেনের পরিমাণের ৩০ গুনেরও বেশি।
 
ফরেক্সের আরেকটি অনস্বীকার্য সুবিধা হল এটাতে সহজেই প্রবেশ করা যায়। একজন নির্ভরযোগ্য ব্রোকার খুজে পাওয়া কঠিন কিছু নয় কারণ বাজারে অনেক বেশি সংখ্যক নির্ভরযোগ্য ব্রোকার আছে। বাকিটা নির্ভর করে শুধুমাত্র ঐ মানুষটার উপর যে ফরেক্সে  যোগ দিতে চায়  । কিন্তু অধিকাংশ ট্রেডাররা ফরেক্স মার্কেটে লাভবান হওয়ার পর এবং পরবর্তীতে স্টক মার্কেটে চলে যায়।

ফরেক্স মার্কেট Vs স্টক মার্কেট (বিনিয়োগ বাজার)

ফরেক্স মার্কেট Vs স্টক মার্কেট (বিনিয়োগ বাজার)
আপনারা অনেকেই হয়তো স্টক বা সিকিউরিটি মার্কেট  এবং ফরেক্স মার্কেট এর পার্থক্য জানেন না, তাদের জন্যই এই পোষ্টটি:ফরেক্স মার্কেট এবং স্টক মার্কেট  (শেয়ার মার্কেট)  দুটিকে পুঁজি বাজার বা বিনিয়োগ বাজার বলা হয়। কিন্তু ফরেক্স মার্কেট এবং স্টক মার্কেট সম্পুর্ণ দুইটি স্বাধীন ভিন্ন মার্কেট। যেগুলোর একজনের সাথে অন্যজনের মধ্যে কোন সম্পর্কই নেই। উভয় মাকের্ট এ ট্রেডের উপাদানসমূহ আলাদা। যেমন ফরেক্স মার্কেটের জন্য মুদ্রা বা কারেন্সি এবং স্টক বা শেয়ার  মার্কেটের জন্য শেয়ার বা সিকিউরিটি । যেমন: 
শেয়ার মার্কেট  হল এমন একটি বাজার যেখানে বিভিন্ন সসীম দায়বদ্ধ কোম্পানিগুলো (পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি)  স্টক একচেঞ্জ এ নিবন্ধিত হয়ে তাদের শেয়ার বেচা কেনা করে থাকে।
স্টক মার্কেট প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি এই দুই ভাগে বিভক্ত। 
০১: প্রাইমারি ষ্টক মার্কেট একটি দেশের অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে: এটার অগ্রগতির মাত্রা এবং প্রভাব প্রাইমারি মার্কেটের উপর বিরাটভাবে প্রভাব বিস্তার করে। প্রাইমারি মার্কেটে কোম্পানিগুলো সাধারণত তাদের IPO প্রবর্তন করে। নিয়মানুসারে, এই মার্কেটে সিকিউরিটিজের ক্রেতারা ব্যাক্তিগত বা প্রতিষ্ঠানিক (বিনিয়োগ তহবিল, বিমা প্রতিষ্ঠানসমূহ, ইত্যাদি) বিনিয়োগকারী। প্রাইমারি মার্কেটের সিকিউরিটি বিবেচিত হয় সরাসরি বা মধ্যস্ততাকারিদের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে লেনদেনের মাধ্যমে। 
০২: সেকেন্ডারি স্টক মার্কেটের মধ্যে থাকে ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেট এবং স্টক এক্সচেঞ্জ। এখানে গ্রাহকরা অন্য বিনিয়োগকারীদের নিকট তাদের ইতোমধ্যে এমিটেড শেয়ারগুলো পুনরায় বিক্রি করে। প্রাইমারির মত সেকেন্ডারি মার্কেট রাষ্ট্রের বিনিয়োগ প্রবাহের পরিমাণকে কোন ভাবে প্রভাবিত করে না। এই মার্কেটের মূল অংশগ্রহণকারীরা হল ফটকাবাজ যারা কম মূল্যে কিনে এবং বেশি মূল্যে বিক্রি করে।
 একটি স্টকমার্কেটের প্রধান নিয়ন্ত্রকদের মধ্যে একটি হল মূল্য। এটা গঠিত হয় ফটকাবাজ, এমিটারস, মধ্যস্ততাকারি এবং বিনিয়োগকারীদের সরাসরি অংশগ্রহণে। একটি মার্কেটের মূল্যসমূহ গঠিত হয় বিভিন্ন নীতির মাধ্যমে : উদৃত সিকিউরিটিজ, সেগুলোর অনুমোদনকারী, চাহিদা, বাজার পরিস্থিতি। এই নীতিগুলো বিবেচিত হয় স্টক মার্কেটে মূল্য গঠনের মাধ্যমে, প্রাথমিক সর্বোচ্চ বা সর্বনিম্ন মূল্য নির্ধারণে, বিক্রয় থেকে দ্রুত মুনাফা অর্জনে, মার্কেটে প্রবেশে, এবং মার্কেটের একটি অংশবিশেষ অধিকার করতে।  স্টক ট্রেডারদের বিভিন্ন প্রকার লক্ষ্য থাকে: স্টক হারের পার্থক্য থেকে মুনাফা অর্জন, ডেভিডেন্ট অর্জন, ইত্যাদি। স্টক মার্কেটে স্থবরতা এবং নিরাপত্তা সত্ত্বেও এটাতে ট্রেডিং এর পূর্বে যেকাউকে ঝুঁকি কমাতে মার্কেট বিশ্লেষণ করার পরামর্শ দেয়া হয়। 
স্টক মার্কেট সাধারনত অবস্থিত হয় স্টক এক্সচেঞ্জে। বিশ্বের বৃহত্তম স্টক এক্সচেঞ্জগুলো অবস্থিত  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য , জাপান, ভারত, চীন, কানাডা, জার্মানি ( ফ্রাংক স্টক এক্সচেঞ্জ ) , ফ্রান্স, দক্ষিণ কোরিয়া ও নেদারল্যান্ডসে।
 
ফরেক্স মার্কেট হল একটি আন্তর্জাতিক বৈদেশিক বিনিময় বাজার। এই নামটি এসেছে ফরেন(Foreign) এবং এক্সচেঞ্জ(Exchange) শব্দদ্বয়ের সংমিশ্রণ থেকে যার অর্থ হল বৈদেশিক বিনিময় কার্যক্রম। মূলত ফরেক্স হল বৈদেশিক মুদ্রা কেনা-বেচা করার ব্যবসা। একদিনে বেশ কয়েকবার মুদ্রামূল্য উঠানামা করে থাকে। এই মুদ্রার দাম ওঠা-নামার উপর ট্রেড করে লাভ (পিপস্) করতে হয়। ​
 
মুদ্রা হারের পরিবর্তন সাধিত হয় সরকারি ব্যক্তিদের পাশাপাশি বাণিজ্যিক কোম্পানির মাধ্যমে, যারা পণ্য বা সেবা রপ্তানির মাধ্যমে অর্জিত মুদ্রা দেশী মুদ্রায় কারেন্সি পরিবর্তন করে থাকে। যদিও এটা বৈদেশিক মুদ্রাবাজার লেনদেনের মাত্র ৫%  ভাগ। আর বাকি ৯৫% লেনদেন সংঘটিত হয় ফটকাবাজদের মাধ্যমে যারা বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয়ের  মাধ্যমে কিছু মুনাফা অর্জন করতে চায়। এরাই মুলত ফরেক্স ট্রেডার।
ফরেক্স এবং স্টক মার্কেটের মধ্যে আরেকটা পার্থক্য হল ট্রেডিং এর জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের পরিমাণ। একটি স্টক মার্কেট থেকে শেয়ার কিনতে একজনের প্রয়োজন হবে বেশ বড় অঙ্কের অর্থ, ১০ হাজার মার্কিন ডলার থেকে ১০০ হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত।
 

ফরেক্স মার্কেটের উল্লেখযোগ্য বিষয় হল এটার স্থিতিশীলতা। কেননা যে কোন  আর্থিক বাজারে  সবচেয়ে খারাপ বিষয়টা হল মেল্টডাউন বা স্টক সূচকের পতন। যদিও, ফরেক্স বাজার তার নির্দিষ্ট উপাদান মুদ্রার মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকে যা অন্যান্য স্টক মার্কেট এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার থেকে আলাদা। 
যদি শেয়ারের মূল্যহ্রাস ঘটে তবে এটাকে বলা হয় আর্থিক পতন। কিন্তু যদি মার্কিন ডলারের পতন হয় তবে, অন্য মুদ্রা আরও শক্তিশালী হয়।
 সুতারাং এটা মার্কেটে গতির সঞ্চালন করে। সুতরাং, একজন ট্রেডারের জন্য অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের জন্য এটা অনেক ভালো একটি সুযোগ। উল্লেখিত যে বৈশিষ্ট্য ফরেক্স লাইনের চমৎকার স্থবিরতা থাকে তা হল: মুদ্রা হল সবচেয়ে তরল এবং নির্ভরযোগ্য ট্রেডিং উপাদান।  
 
ফরেক্স মার্কেট Vs স্টক মার্কেট
ফরেক্স মার্কেট এবং স্টক মার্কেট এর ব্যবসায়িক সুবিধা:
একটি স্টক মার্কেটে ট্রেডিং হল নিয়ন্ত্রিত এবং স্থির যা ফরেক্স মার্কেটের মত নয় যেখানে একজন অল্প সময়ের ব্যাবধানে খুব বড় অঙ্কের মুনাফা বা লোকসান করতে পারে।
যদিও, আয়তন এবং দ্রুত-বর্ধনশীলতার দিক থেকে এটাই সবচেয়ে বড় বাজার। ফরেক্সে দৈনিক বাণিজ্যিক লেনদেনের পরিমাণ প্রায় ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার যেটা আমেরিকার সকল স্টক এক্সচেঞ্জ মার্কেটের সম্মিলিত লেনদেনের পরিমাণের ৩০ গুনেরও বেশি।
 
ফরেক্সের আরেকটি অনস্বীকার্য সুবিধা হল এটাতে সহজেই প্রবেশ করা যায়। একজন নির্ভরযোগ্য ব্রোকার খুজে পাওয়া কঠিন কিছু নয় কারণ বাজারে অনেক বেশি সংখ্যক নির্ভরযোগ্য ব্রোকার আছে। বাকিটা নির্ভর করে শুধুমাত্র ঐ মানুষটার উপর যে ফরেক্সে  যোগ দিতে চায়  । কিন্তু অধিকাংশ ট্রেডাররা ফরেক্স মার্কেটে লাভবান হওয়ার পর এবং পরবর্তীতে স্টক মার্কেটে চলে যায়।

ফরেক্স মার্কেট Vs স্টক মার্কেট (বিনিয়োগ বাজার)

ফরেক্স মার্কেট Vs স্টক মার্কেট (বিনিয়োগ বাজার)
আপনারা অনেকেই হয়তো স্টক বা সিকিউরিটি মার্কেট  এবং ফরেক্স মার্কেট এর পার্থক্য জানেন না, তাদের জন্যই এই পোষ্টটি:ফরেক্স মার্কেট এবং স্টক মার্কেট  (শেয়ার মার্কেট)  দুটিকে পুঁজি বাজার বা বিনিয়োগ বাজার বলা হয়। কিন্তু ফরেক্স মার্কেট এবং স্টক মার্কেট সম্পুর্ণ দুইটি স্বাধীন ভিন্ন মার্কেট। যেগুলোর একজনের সাথে অন্যজনের মধ্যে কোন সম্পর্কই নেই। উভয় মাকের্ট এ ট্রেডের উপাদানসমূহ আলাদা। যেমন ফরেক্স মার্কেটের জন্য মুদ্রা বা কারেন্সি এবং স্টক বা শেয়ার  মার্কেটের জন্য শেয়ার বা সিকিউরিটি । যেমন: 
শেয়ার মার্কেট  হল এমন একটি বাজার যেখানে বিভিন্ন সসীম দায়বদ্ধ কোম্পানিগুলো (পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি)  স্টক একচেঞ্জ এ নিবন্ধিত হয়ে তাদের শেয়ার বেচা কেনা করে থাকে।
স্টক মার্কেট প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি এই দুই ভাগে বিভক্ত। 
০১: প্রাইমারি ষ্টক মার্কেট একটি দেশের অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে: এটার অগ্রগতির মাত্রা এবং প্রভাব প্রাইমারি মার্কেটের উপর বিরাটভাবে প্রভাব বিস্তার করে। প্রাইমারি মার্কেটে কোম্পানিগুলো সাধারণত তাদের IPO প্রবর্তন করে। নিয়মানুসারে, এই মার্কেটে সিকিউরিটিজের ক্রেতারা ব্যাক্তিগত বা প্রতিষ্ঠানিক (বিনিয়োগ তহবিল, বিমা প্রতিষ্ঠানসমূহ, ইত্যাদি) বিনিয়োগকারী। প্রাইমারি মার্কেটের সিকিউরিটি বিবেচিত হয় সরাসরি বা মধ্যস্ততাকারিদের মাধ্যমে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে লেনদেনের মাধ্যমে। 
০২: সেকেন্ডারি স্টক মার্কেটের মধ্যে থাকে ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেট এবং স্টক এক্সচেঞ্জ। এখানে গ্রাহকরা অন্য বিনিয়োগকারীদের নিকট তাদের ইতোমধ্যে এমিটেড শেয়ারগুলো পুনরায় বিক্রি করে। প্রাইমারির মত সেকেন্ডারি মার্কেট রাষ্ট্রের বিনিয়োগ প্রবাহের পরিমাণকে কোন ভাবে প্রভাবিত করে না। এই মার্কেটের মূল অংশগ্রহণকারীরা হল ফটকাবাজ যারা কম মূল্যে কিনে এবং বেশি মূল্যে বিক্রি করে।
 একটি স্টকমার্কেটের প্রধান নিয়ন্ত্রকদের মধ্যে একটি হল মূল্য। এটা গঠিত হয় ফটকাবাজ, এমিটারস, মধ্যস্ততাকারি এবং বিনিয়োগকারীদের সরাসরি অংশগ্রহণে। একটি মার্কেটের মূল্যসমূহ গঠিত হয় বিভিন্ন নীতির মাধ্যমে : উদৃত সিকিউরিটিজ, সেগুলোর অনুমোদনকারী, চাহিদা, বাজার পরিস্থিতি। এই নীতিগুলো বিবেচিত হয় স্টক মার্কেটে মূল্য গঠনের মাধ্যমে, প্রাথমিক সর্বোচ্চ বা সর্বনিম্ন মূল্য নির্ধারণে, বিক্রয় থেকে দ্রুত মুনাফা অর্জনে, মার্কেটে প্রবেশে, এবং মার্কেটের একটি অংশবিশেষ অধিকার করতে।  স্টক ট্রেডারদের বিভিন্ন প্রকার লক্ষ্য থাকে: স্টক হারের পার্থক্য থেকে মুনাফা অর্জন, ডেভিডেন্ট অর্জন, ইত্যাদি। স্টক মার্কেটে স্থবরতা এবং নিরাপত্তা সত্ত্বেও এটাতে ট্রেডিং এর পূর্বে যেকাউকে ঝুঁকি কমাতে মার্কেট বিশ্লেষণ করার পরামর্শ দেয়া হয়। 
স্টক মার্কেট সাধারনত অবস্থিত হয় স্টক এক্সচেঞ্জে। বিশ্বের বৃহত্তম স্টক এক্সচেঞ্জগুলো অবস্থিত  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য , জাপান, ভারত, চীন, কানাডা, জার্মানি ( ফ্রাংক স্টক এক্সচেঞ্জ ) , ফ্রান্স, দক্ষিণ কোরিয়া ও নেদারল্যান্ডসে।
 
ফরেক্স মার্কেট হল একটি আন্তর্জাতিক বৈদেশিক বিনিময় বাজার। এই নামটি এসেছে ফরেন(Foreign) এবং এক্সচেঞ্জ(Exchange) শব্দদ্বয়ের সংমিশ্রণ থেকে যার অর্থ হল বৈদেশিক বিনিময় কার্যক্রম। মূলত ফরেক্স হল বৈদেশিক মুদ্রা কেনা-বেচা করার ব্যবসা। একদিনে বেশ কয়েকবার মুদ্রামূল্য উঠানামা করে থাকে। এই মুদ্রার দাম ওঠা-নামার উপর ট্রেড করে লাভ (পিপস্) করতে হয়। ​
 
মুদ্রা হারের পরিবর্তন সাধিত হয় সরকারি ব্যক্তিদের পাশাপাশি বাণিজ্যিক কোম্পানির মাধ্যমে, যারা পণ্য বা সেবা রপ্তানির মাধ্যমে অর্জিত মুদ্রা দেশী মুদ্রায় কারেন্সি পরিবর্তন করে থাকে। যদিও এটা বৈদেশিক মুদ্রাবাজার লেনদেনের মাত্র ৫%  ভাগ। আর বাকি ৯৫% লেনদেন সংঘটিত হয় ফটকাবাজদের মাধ্যমে যারা বৈদেশিক মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয়ের  মাধ্যমে কিছু মুনাফা অর্জন করতে চায়। এরাই মুলত ফরেক্স ট্রেডার।
ফরেক্স এবং স্টক মার্কেটের মধ্যে আরেকটা পার্থক্য হল ট্রেডিং এর জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের পরিমাণ। একটি স্টক মার্কেট থেকে শেয়ার কিনতে একজনের প্রয়োজন হবে বেশ বড় অঙ্কের অর্থ, ১০ হাজার মার্কিন ডলার থেকে ১০০ হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত।
 

ফরেক্স মার্কেটের উল্লেখযোগ্য বিষয় হল এটার স্থিতিশীলতা। কেননা যে কোন  আর্থিক বাজারে  সবচেয়ে খারাপ বিষয়টা হল মেল্টডাউন বা স্টক সূচকের পতন। যদিও, ফরেক্স বাজার তার নির্দিষ্ট উপাদান মুদ্রার মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকে যা অন্যান্য স্টক মার্কেট এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার থেকে আলাদা। 
যদি শেয়ারের মূল্যহ্রাস ঘটে তবে এটাকে বলা হয় আর্থিক পতন। কিন্তু যদি মার্কিন ডলারের পতন হয় তবে, অন্য মুদ্রা আরও শক্তিশালী হয়।
 সুতারাং এটা মার্কেটে গতির সঞ্চালন করে। সুতরাং, একজন ট্রেডারের জন্য অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনের জন্য এটা অনেক ভালো একটি সুযোগ। উল্লেখিত যে বৈশিষ্ট্য ফরেক্স লাইনের চমৎকার স্থবিরতা থাকে তা হল: মুদ্রা হল সবচেয়ে তরল এবং নির্ভরযোগ্য ট্রেডিং উপাদান।  
 
ফরেক্স মার্কেট Vs স্টক মার্কেট
ফরেক্স মার্কেট এবং স্টক মার্কেট এর ব্যবসায়িক সুবিধা:
একটি স্টক মার্কেটে ট্রেডিং হল নিয়ন্ত্রিত এবং স্থির যা ফরেক্স মার্কেটের মত নয় যেখানে একজন অল্প সময়ের ব্যাবধানে খুব বড় অঙ্কের মুনাফা বা লোকসান করতে পারে।
যদিও, আয়তন এবং দ্রুত-বর্ধনশীলতার দিক থেকে এটাই সবচেয়ে বড় বাজার। ফরেক্সে দৈনিক বাণিজ্যিক লেনদেনের পরিমাণ প্রায় ৪ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার যেটা আমেরিকার সকল স্টক এক্সচেঞ্জ মার্কেটের সম্মিলিত লেনদেনের পরিমাণের ৩০ গুনেরও বেশি।
 
ফরেক্সের আরেকটি অনস্বীকার্য সুবিধা হল এটাতে সহজেই প্রবেশ করা যায়। একজন নির্ভরযোগ্য ব্রোকার খুজে পাওয়া কঠিন কিছু নয় কারণ বাজারে অনেক বেশি সংখ্যক নির্ভরযোগ্য ব্রোকার আছে। বাকিটা নির্ভর করে শুধুমাত্র ঐ মানুষটার উপর যে ফরেক্সে  যোগ দিতে চায়  । কিন্তু অধিকাংশ ট্রেডাররা ফরেক্স মার্কেটে লাভবান হওয়ার পর এবং পরবর্তীতে স্টক মার্কেটে চলে যায়।

ইংরেজি শেখার কিছু দারুন টিপস………

ইংরেজি শেখার কিছু দারুন টিপস………
ইংরেজি ভাষা ভীতি দূর করার পদ্ধতি । তাই এখানে সঙ্গতকারনেই ইংরেজি ভাষা আমাদের দ্বিতীয় পছন্দ ।  এবং সাধারণত আমরা দৈনন্দিন রুটিন কাজ করার জন্য আমাদের স্থানীয় ভাষা ব্যবহার করে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি ।
তাছাড়া  স্কুলে এবং বাড়িতে আমরা সবসময় ইংরেজি ভাষা এড়ানোর চেষ্টা করি। এটাও সত্য যে, আমরা খোলা পরিবেশে ইংরেজি বলতে লজ্জা বোধ করি।  এখানে যারা এ লেভেল, ও লেভেল থেকে এসেছেন তাদের কথা আলাদা । আমি তাদের সঙ্গে শেয়ার করছি যারা আমার মতো চেষ্টা করে ইংরেজি শিখতে চান।
অ-ইংরেজি পরিবেশে বাস কারার দরুন; ইংরেজিতে আমাদের কমান্ড নাই। কিন্তু নিজের ইংরেজির মান  উন্নত করতে মনের মধ্যে একটি ইচ্ছা আছে।  আছে না?
ইংরেজির মান উন্নত করা দরকার কেন?
–      চাকুরীর ইন্তারভিউতে নিজেকে প্রমান করতে।
–      ওডেস্কে তাৎখনিক কভার লেটার লেখার যোগ্যতা লাভ করতে।
–      প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল লাভ করতে।
–      আরও অন্যান্য ।
যদিও আমাদের ইচ্ছা আছে।  কিন্তু আমরা আস্থার অভাব বোধ করি ।
এখানে আমি ইংরেজি শিখতে নিজে যে সব করি; আপনাদের তা থেকে কিছু টিপস জানাতে চাই; আপনারা  ইচ্ছা করলে শেয়ার করতে পারেন।
ইংরেজি শেখার বই কিনুন! মাফ করবেন, পণ্য কিনুন লিখতে লিখতে আমার ‘কিনুন’ টা একটু বেশি  আসে।
–      নিকটস্থ বুক   স্টল-এ ইংরেজি বই দেখুন ।
–      দারকারি বইটি কিনুন!
–      বাড়িতে  ইংরেজি  ব্যাকরণ অনুশীলন করুন।
–      ইংরেজি সংবাদপত্র পাঠ করুন ।
–      শব্দভান্ডার এবং বানানের জন্য ভোকাবুলারি বই কিনুন!
–      অনুশীলন করুন।
–      দরকারী অভিধান, সিডি / ভিসিডি সংগ্রহ করুন।
এছাড়া বই-এর জ্ঞান ছাড়াও আমি বিশেষভাবে বলবো ঃ
–      ইংরেজি সংবাদ চ্যানেল  দেখুন।
–      পড়ুন ইংরেজি নিবন্ধ (বেশি হয়ে গেল কি?) ।
–      অবশ্যই ইংরেজি সিনেমা দেখতে পারেন ।
–      আরো বেশি জানতে, যারা ​​জানে তাঁদের থেকে সাহায্য এবং টিপস নিন ।
–      অবশ্যই অবশ্যই দ্বিধা পরিত্যাগ করুন ।
যে শব্দ বা বাক্য আপনি বুঝতে না পারেন তা নোট করুন । তারপর অভিধান থেকে শব্দ, গ্রামার থেকে বাক্য খুঁজে নিন। কোচিং এর ধারেকাছে জাবেন না । হেল্প ইউরসেলফ ।
এছাড়াও আপনি ইন্টারনেট এর সাহায্যতো নিতেই পারেন।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার হয় এমন শব্দগুলো মুখস্থ করার চেষ্টা করুন । প্রতিদিন দশ থেকে পনের টি নতুন শব্দ  শিখুন।
বন্ধু বা বান্ধবিকে কল করুন এবং তাদের সাঙ্গে ‘দরকারি কথাগুলো’ (!) ইংরেজিতে বলুন । নিজেদের মধ্যে  ইংরেজিতে দৈনিক কথোপকথন শুরু করুন।
বিষয়টি সিরিয়াসলি নিন । চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিন ।  আপনি সফল হবেন।আর একটি কথা আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি কখন হার মানবেন না তা সে যেই বিপদ আসুখ না কেন।
এই হলো আপনার ইংরেজি ভাষাতে দক্ষতা অর্জনের কয়েকটি সাধারণ টিপস ।
কে বলতে পারে, আপনার নেক্সট জবটি হতে পারে একজন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর!
ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।

কিভাবে ফায়ারফক্স এ User প্রফাইল তৈরী করবেন কোনো এডঅন(Add On) ছাড়া [ভিডিও টিউটোরিয়াল]

কিভাবে ফায়ারফক্স এ User প্রফাইল তৈরী করবেন কোনো এডঅন(Add On) ছাড়া [ভিডিও টিউটোরিয়াল]

আসসালামু-আলাইকুমঃ আশা করি সবাই ভাল আছেন আপনেদের সবাইকে এই টিউন এ সাগতম! এবং আমরা এই ভিডিও তে দেখাবো যে কি করে আপনেরা Firefox এ user প্রোফাইল তৈরী করবেন কোনো এডঅন (Add On) ছাড়াই
ভিডিওটির লিংক  http://youtu.be/DpIo2L_3aaA
আরও ভিডিও টিউটরিয়াল পেতে TechBazz কে Youtube এ Subscribe এবং Facebook এ Like করতে পারেন
কিছু জানতে চাইলে বা কোনো সমেসসা হলে অবসশই টিউনমেন্ট করবেন
ধন্যবাদ

ফ্রিতে প্রোফেশনাল ওয়েবসাইট বানাতে হলে এদিকে আসুন (স্ক্রিনশটসহ)

আসসালামুয়ালাইকুম বন্ধুরা, আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালই আছেন । আমি আপনাকে একটি সাইটের সাথে পরিচয় করিয়ে দিব যে সাইট সম্পর্কে অনেকেই জানেন কিন্তু সবাই ব্যবহার করেন না । এখান থেকে আপনি প্রোফেশনাল ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন সম্পূর্ণ ফ্রিতে । এ সাইট আমি আরো ২ বছর আগে ব্যবহার করেছিলাম । মাঝখানে অনেক দিন চালাই নাই, কারণ আমার ইন্টারনেট কানেকশন ছিল না । যাই হোক, ইন্টারনেট নেয়ার পরে নতুন একটি অ্যাকাউন্ট খুললাম । এখন তারা তাদের ফিচার আরো বৃদ্ধি করেছে । তো চলুন, কথা না বাড়িয়ে আমি এ সাইটের কিছু সুবিধা সম্পর্কে আলোচনা করি ।
১। প্রথমেই এ সাইটে একটি একাউন্ট করুন Weebly
Weebly তে বানানো আমার সাইটটি দেখতে পারেনঃ All Nasheed Collection
২। আপনার ইমেইলে একটি ওয়েলকাম ম্যাসেজ যাবে ।
৩। এবার আপনার সাইট তৈরি করার পালা ।
৪। আপনি এখান থেকে ওয়েবসাইট, ব্লগ অথবা ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে পারবেন ।
৫। সাইট তৈরি করার পরে এডিট অপশনে যান ।
৬। সেখান থেকে ড্রাগ এবং ড্রপ সিস্টেমে টুলসগুলো ওয়েবসাইটে অ্যাড করতে পারবেন ।
* সাইট যেভাবে এডিট করবেন ।
* ডিজাইন যেভাবে চেঞ্জ করবেন ।
* পেজ যেভাবে অ্যাড বা রিমোভ করবেন ।
* স্টোর পেজ যেভাবে অ্যাড করবেন ।
* সেটিং যেভাবে চেঞ্জ করবেন ।
* সর্বশেষে ওয়েবসাইট পাবলিশ করবেন ।
বিশেষ সুবিধাঃ
* এখানে আপনি আপনার ফ্রেন্ডদেরকে আপনার রেফারাল লিঙ্কে রেজিষ্টার করার জন্য বলতে পারেন । এতে করে তারা রেজিষ্টার করে ওয়েবসাইট পাবলিশ করলে তারা আপনাকে ওয়েবসাইট আপগ্রেড করার জন্য প্রতি রেফারালে $10 USD দিবে ।
আমি কিন্তু প্রফেশনাল ব্লগার না, লেখায় ভুল ত্রুটি হতেই পারে । আশা করি আপনারা সেগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ।
পোস্টটি কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।
Designed by MS Design

Powered by Blogger