হট ভয়েস

কমিউনিটি রুলস ভায়োলেশন এবং কপিরাইট কেস।

কমিউনিটি রুলস ভায়োলেশন এবং কপিরাইট কেস।
#Mega_Post
ইদানীং প্রচুর চ্যানেল সাসপেন্ড হচ্ছে। কারনঃ কমিউনিটি রুলস ভায়োলেশন এবং কপিরাইট কেস। বিশেষ করে বাংলাদেশি চ্যানেল হলে অনেক ক্ষেত্রে আপিল করারও সুযোগ দেয় না। আর এ নিয়ে অনেকেরই ভুল ধারনা আছে। একদম গুগলের ভাষায় না দিয়ে নিজের ভাষায় কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর নিয়ে আজকের পোষ্ট। আজকে সেই ভুল গুলো ভেঙ্গে অরিজিনাল তথ্য দিচ্ছিঃ
#ইউনিক ভিডিও কি?
যে ভিডিওটি আপনার প্রফেশনাল ভয়েস অথবা সাউন্ড (যেটা এক ভিডিওতে একবারই ব্যবহার হয়) সেটিই ইউনিক। যেমনঃ গান কোম্পানীর চ্যানেলগুলোতে গান। এখানে সে প্রফেশনাল সিঙ্গার দ্বারা গান গাইয়ে নিচ্ছে অথবা কারো মিউজিক কিনে নিচ্ছে অথবা নিজেই মিউজিক প্রডিউস করছে। আর ভিডিওতে নিজের ক্যামেরায় রেকর্ড করছে। তবে নিজে কোন কিছু ক্রিয়েট না করে (বিশেষ করে ছবি গুগল থেকে নিয়ে) অনেকে দাবি করছে সেই ভিডিও ওনার নিজের এবং ইউনিক। যা একান্তই ভুল ধারনা।
#ইউনিকের উপর ইউনিক ভিডিও
এটা হচ্ছে কন্টেন্ট আইডি। কন্টেন্ট আইডি হচ্ছে এমন ভিডিও যেটা গুগলে এক পিসই আছে। সেইম ভিডিও বা ওলোট পালোট করেও কেউ গুগলে আপলোড করলেও ধরা খাবে। কারন আপলোড করলেই অটোমেটিক ইউটিউব ধরে ফেলবে। এই কন্টেন্ট আইডির জন্য এপ্লাই করতে হলে, সেই চ্যানেলে নূন্যতম ২৫টি ভিডিও থাকতে হবে। যার ভিডিও এবং অডিও সম্পূর্নই চ্যানেল মালিকের। এই ধরনের ভিডিও কেউ কপি বা চুরি করে তার নিজের চ্যানেলে আপ করলে, সাথে সাথে কপিরাইট ইনফ্রিগমেন্ট নোটিশ শো করবে। এখন প্রশ্ন আসতে পারে, দেখি অনেকেই এরকম ভিডিও তাদের চ্যানেলে আপ দিচ্ছে। অথচ তাদের চ্যানেলের কিছু হচ্ছে না। উত্তরঃ কেউ কন্টেন্ট আইডি ওয়ালা ভিডিও আপ দিলে মূল মালিকের কাছে নোটিশ যায়। মূল মালিক যদি চায় তাহলে সে কপিরাইট না দিয়ে সেই ভিডিওর রেভিনিউ নিয়ে যায়। (বুদ্ধিমানেরা এটাই করে)। উদাহরনঃ কোরিয়ান সিঙ্গার সাই এর গ্যাংনাম স্টাইল মূল ভিডিও ছাড়াও প্রায় ৪০০০ কপি ইউটিউবে আছে। অথচ সেই ৪০০০ কপির সকল ইনকাম সাই-ই নিয়ে নেন কন্টেন্ট আইডি সুবিধার জন্য।
#ফেয়ার ইউজ পলিসি অথবা পাবলিক ডোমেইন
ইউটিউবে অন্যর অনুমিত ছাড়াই তার ভিডিও থেকে থিম নিয়ে ভিডিও তৈরি করা যায়। তবে এটা সবচেয়ে কষ্ট দায়ক কাজ। যেমনঃ ডোনাল্ড ডাক কার্টুনের কোন এপিসোড যদি কেউ ভয়েস চেঞ্জ করে তাহলেও সে কপিরাইট খাবে। ফেয়ার ইউজ মানে হচ্ছে আপনি ডোনাল্ড ডাক কার্টুন থেকে ডোনাল্ড ডাক চরিত্রটিকে নিয়ে আলাদা এবং নতুন ভিডিও তৈরি করতে হবে। বুঝতেই পারছেনএটা সর্ম্পূন কঠিন কাজ। আর পাবলিক ডোমেইন হচ্ছে নেটে কিছু ভিডিও আছে, যেগুলোর লাইসেন্স হচ্ছে পাবলিক ডোমেইন। মানে কোন মালিক নেই। সেই ভিডিও যে যার ইচ্ছামতো ব্যবহার এবং মডিফাই করত পারবে। প্রতিবছর ইউ এস সরকার প্রচুর ভিডিও বা ডিজিটাল কন্টেন্ট সরকারী কাজে ব্যবহারের পর পাবলিক করে দেয়। মানে সেগুলো তখন যে কেউ ইউজ করতে পারে। অবশ্য বাংলাদেশে এরকম নজির দেখা যায়নি।
#ক্রিয়েটিভ কমন
এটাও অন্যের ভিডিও নিয়ে কাজ করার একটি পদ্ধতি। তবে এই ভিডিওতে অনুমতি দেয়াই থাকে যে কেউ ব্যবহার ও মডিফাই করতে পারবে। তবে ইদানীং কিছু ঘটনার কারনে এগুলো ব্যবহার করাও অত্যন্ত ঝুকিপূর্ন। বিশেষ করে ইউটিউব এডিটর দিয়ে লোড করলেই অনেক ভিডিওতে কপিরাইট কেস শো করে। এছাড়া ক্রিয়েটিভ কমন ভিডিও নেয়ার পূর্বে কোন চ্যানেল থেকে নেয়ার আগে সেই চ্যানেলটি সোশ্যাল ব্লেড দিয়ে চেক করে নিতে হবে। যদি ক্রিয়েটিভ কমন থাকা সত্বেও কোন চ্যানেল কোন এমসিএন এ জয়েন করা থাকে। তাহলে সে চ্যানেল থেকে ৩০০ হাত দূরে থাকতে হবে। কারন সমস্যা সেই চ্যানেল মালিক না করলেও, স্বপ্রনোদিত হয়ে এমসিএন এর ম্যানেজাররা আপনার চ্যানেল কপিরাইট মেরে খেয়ে দিতে পারে।
#কমিউনিটি গাইড লাইন
এই বিষয়গুলো নিয়ে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করা নিষেধ। করলেই আপনি সাইজ হয়ে যাবেন।
(১) ন্যুডিটি বা সেক্সুয়াল কন্টেন্টঃ অযাচিত শরীর প্রদর্শন এবং সেক্সুয়াল ভিডিও।
(২) হার্মফুল বা ডেঞ্জারাস কন্টেন্টঃ কেউ আত্ন হত্যা করছে, গোলাগুলি (যুদ্ধ নয়, নরমাল), মারামারি
(৩) ভায়োলেন্ট অর গ্রাফিক কন্টেন্টঃ রক্ত, খুন, নাড়িভুড়ি বের হয়ে যাচ্ছে, জবাই করছে ইত্যাদি
(৪) কপিরাইটঃ অন্যের ভিডিও চুরি করা, উল্টানো পাল্টানো। কারন এগুলো মূল মালিক একদিন ম্যানুয়ালি দেখলেও ম্যানুয়াল কপিরাইট মারলে কোন আপিল ছাড়াই চ্যানেল সাসপেন্ড হয়ে যাবে।
(৫) হেটফুল কন্টেন্টঃ কোন জাতি, ধর্ম বা গোষ্টিকে ছোট করে কোন ভিডিও আপলোড করলে।
(৬) থ্রেটঃ কাউকে কোন থ্রেট টাইপের ভিডিও আপলোড করলে।
(৭) স্পাম, মিসলিডিং ডাটা অথবা স্কামঃ অযাচিত বিজ্ঞাপন, টাইটেল, ডেসক্রিপশন আর ট্যাগের মধ্যে কোন সামঞ্জস্য না থাকলে। (যেমনঃ ভিডিও ফানি কিন্তু সালমান মুক্তাদির সেই ভিডিওতে নেই, অথচ আপনি বেশি ভিউ পাওয়ার জন্য সালমান মুক্তাদির ভিডিও লিখে ট্যাগ দিলেন)। এরপর কোন অভিজ্ঞ ব্যক্তি যদি আপনার চ্যানেলে বিরুদ্ধে মিসলিডিং ডাটার কমপ্লেইন করে, তাহলে স্ট্রাইক খাবেন।
#শেষের আগে
কিছু কপিবাজের কারনে বাংলাদেশে কাজ করা দূরহ হয়ে উঠছে। বিশেষ করে কপিবাজরা টিভি, নাটক, এমনকি অন্যের ভিডিও চুরি করে রেভিনিউ নেয়ার কারনে ইউটিউবের স্টাফরাও বাংলাদেশিদের উপর দারুন বিরক্ত। অনেকেই দেখি, ভিপিএন নিয়ে নিজের এডে নিজে ক্লিক করে। মনে রাখবেন, গুগলের লাষ্ট যে স্টাফ ইন্ডিয়া থেকে নিয়েছে তার মাসিক বেতন ১ কোটি ৮৫ লাখ রুপি। এবার ভাবুন, আপনার যদি চুরি করার ইচ্ছা থাকে, তাহলে কোনদিনই চোরের উপর বাটপারি করতে পারবেন না। কারন গুগল ১ কোটি ৮৫ লাখ রুপি মাসিক বেতন নিয়ে কোন স্টাফকে ঘাস কাটার জন্য নিয়োগ দেয় না।
#প্রাসঙ্গিক অথচ অপ্রাসঙ্গিক কথা
ইউটিউবে বর্তমানে সেফ থাকার অন্যতম উপায় হচ্ছে নিজের মোবাইল দিয়েই ভিডিও রেকর্ড করে নিজেই কিছু করা। উদাহরনঃ মজার টিভি। দেখবেন ওদের ভিডিও সম্পূর্ন ইউনিক। সাথে আরো যদি ভাবেন আমারতো ডিএসএলআর নেই, ভালো মাইক নেই, তাছাড়া টপিক পাচ্ছিনা কি নিয়ে কাজ করবো।
তাহলে আমি পরামর্শ দেবো, সালমান মুক্তাদির এই এই ভিডিওটি দেখুন আইডিয়া পাওয়ার জন্য> https://www.youtube.com/watch?v=td6NcAZ5SWQ
আর, আরো যদি কোন কিছু জানার থাকে, তাহলে সালমান মুক্তাদিরের এই ভিডিওটি দেখুন, ইউটিউবের সচরাচর কিছু জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন নিয়ে> https://www.youtube.com/watch?v=sgFOkj-_A1E
#যে কথা না বললেই নয়
অন্যের হাজার হাজার ডলারের স্ক্রিন শর্ট দেখলে নতুনদের মাথা ঠিক থাকেনা। ডলার ইনকামের জন্য এজন্য অনেকেই এডাল্ট, চুরি করে কাজ করে দ্রুত ডলার ইনকাম করতে চায়। তবে একটা কথা মনে রাখবেন, এসব করে যেমন পাপ এবং হারাম কামাই হয়, ঠিক তেমনি চ্যানেলটা সাসপেন্ড হলে হার্ট এ্যাটাকের মতোও হয়। বৈধ পথে আয় করেও মার্ক জাকারবার্গ গত মাস দুয়েক আগে এক স্যাটালাইট ব্লাষ্টের জন্য তিন বিলিয়ন ডলার লস করেছে। আর যে অবৈধভাবে লস করে তার অবস্থা আরো খারাপ হয়। কারন সেটা আল্লাহরই প্রতিশোধ। বিশেষ করে, যারা এডাল্ট নিয়ে আয় করে সেই টাকা দিয়ে পরিবারকে খাওয়ায়, তাদের সাথে রাস্তার প্রষ্টিটিউটের কোন তফাৎ নেই। তাই আল্লাহ আমাদের হেদায়েত দান করুন। সঠিক পথে, নিয়ম মেনে কাজ করলে সফলতা আসবেই।
#By দ্যা রাস্তা
আমিও নতুন। সুতরাং ইনবক্স ফাটায়ে ফেললেও লাভ হবেনা। আমি ইনবক্সের ক্ষেত্রে আন্ধা হয়ে যাই।

স্ক্রীন প্রিন্ট শেখার টিউটরিয়াল

স্ক্রীন প্রিন্ট শেখার টিউটরিয়াল

স্ক্রিন প্রিন্ট

ব্লক প্রিন্ট, বাটিক, টাই-ডাই ইত্যাদির পাশাপাশি বর্তমানে কাপড় ছাপার অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে স্ক্রিন প্রিন্ট। স্ক্রিন প্রিন্টের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল শুধু কাপড়ই নয়, কাগজেও ছাপা বা প্রিন্ট করা যায়। স্ক্রিন প্রিন্ট এক ধরনের ছাপার পদ্ধতি। স্ক্রিন প্রিন্ট অনেকদিন আগে থেকেই ছাপার কাজে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তবে বর্তমানে এটি খুবই জনপ্রিয়।
স্ক্রীন প্রিন্ট 



ব্লক প্রিন্ট, বাটিক, টাই-ডাই ইত্যাদির পাশাপাশি বর্তমানে কাপড় ছাপার অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে স্ক্রীন প্রিন্ট। স্ক্রীন প্রিন্টের সবচেয়ে বড় সুবিধা হল শুধু কাপড়ই নয়, কাগজেও ছাপা বা প্রিন্ট করা যায়। স্ক্রীন প্রিন্ট এক ধরণের ছাপার পদ্ধতি। স্ক্রীন প্রিন্ট অনেকদিন আগে থেকেই ছাপার কাজে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। তবে বর্তমানে এটি খুবই জনপ্রিয়। স্ক্রীন প্রিন্টের পরিচিতি ও কাজের ক্ষেত্র দিন দিন বেড়েই চলছে। স্ক্রীন প্রিন্ট করার সময় একটা স্ক্রীন (যা দেখতে কাপড়ের মতো) ব্যবহার করা হয়। একটা চারকোনা ফ্রেমে স্ক্রীনটি টানটান ও সমান করে লাগিয়ে নিতে হয়। স্ক্রীনটি যে কোন লেখা বা আঁকা ছবি ধারণ করতে পারে। এক্ষেত্রে স্ক্রীন ছাপার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয় বলে একে স্ক্রীন প্রিন্ট বলে।

  •  বাজার সম্ভাবনা 
  •  মূলধন 
  •  প্রশিক্ষণ 
  •  প্রয়োজনীয় উপকরণ, পরিমাণ, মূল্য ও প্রাপ্তিস্থান 
  •  স্ক্রীন প্রিন্ট করার ধাপসমূহ 
  •  আয় ও লাভের হিসাব 
  •  সচরাচর জিজ্ঞাসা

বাজার সম্ভাবনা 
গেঞ্জি, সালোয়ার কামিজ, ফতুয়া, প্যাড, কলম, কার্ড, টুপি ইত্যাদি স্ক্রীন প্রিন্ট করে বাজারে বিক্রয়ের জন্য সরবরাহ করা যায়। আবার অন্যের চাহিদা মতো ভিজিটিং কার্ড, বিয়ের কার্ড, নানা অনুষ্ঠানের কার্ড স্ক্রীন প্রিন্ট করে তার বিনিময়ে মজুরি নিয়ে আয় করা সম্ভব। এছাড়া বিভিন্ন শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান, পোশাক শিল্প, বুটিক, বাটিক ইত্যাদি প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে তাদের অর্ডার অনুযায়ী স্ক্রীন প্রিন্ট করে আয় করা সম্ভব।

মূলধন 
স্ক্রীন প্রিন্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় স্থায়ী জিনিস কিনতে ১৫০০ থেকে ১৭০০ টাকার প্রয়োজন হবে। ১০০টি গেঞ্জি স্ক্রীন প্রিন্ট করতে প্রায় ৩৩২৩ থেকে ৩৫৫৩ টাকার কাঁচামাল কেনার প্রয়োজন হবে। এছাড়া দোকান ঘর ভাড়া নিতে চাইলে দোকান ঘরের পজিশন ও ভাড়া বাবদ আরও বাড়তি টাকার প্রয়োজন হবে। যদি ব্যক্তিগত পূঁজি না থাকে তাহলে মূলধন সংগ্রহের জন্য নিকট আত্মীয়স্বজন, ঋণদানকারী ব্যাংক বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান -এর সাথে যোগাযোগ করা যেতে পারে। এসব সরকারি, বেসরকারি ব্যাংক (সোনালী ব্যাংক, জনতা ব্যাংক , রূপালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক)ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান (আশা, গ্রামীণ ব্যাংক, ব্রাক, প্রশিকা) শর্ত সাপেক্ষে ঋণ দিয়ে থাকে।

প্রশিক্ষণ  
স্ক্রীন প্রিন্ট শুরুর আগে অভিজ্ঞ কারও সহযোগী হিসেবে কিছুদিন কাজ করলে ব্যবসার বিস্তারিত জানা যাবে। এই ব্যবসা করতে হলে কিছুটা লেখাপড়া জানলে ভালো। তাহলে অর্ডার বুঝে নেওয়ার সুবিধা হবে। এছাড়া উদ্যোক্তাকে সৃজনশীল হতে হবে। কারণ নতুন নতুন ধারণা ও ডিজাইন তৈরি করতে না পারলে প্রতিযোগীতায় টিকে থাকা কঠিন হবে। বর্তমানে বাংলাদেশে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প প্রতিষ্ঠান (বিসিক), সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান স্ক্রীন প্রিন্টের প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থের বিনিময়ে স্ক্রীন প্রিন্টের প্রশিক্ষণ নেওয়া সম্ভব।
 প্রয়োজনীয় উপকরণ, পরিমাণ, মূল্য ও প্রাপ্তিস্থান 
  • স্থায়ী উপকরণ 
উপকরণ 
পরিমাণ 
আনুমানিক মূল্য (টাকা) 
প্রাপ্তিস্থান 
টেবিল
১টি
৪৮০-৫০০
আসবাবপত্রের দোকান
স্কুইজার
১টি
৩৫-৪০
হার্ডওয়ারের দোকান
ফ্রেম
১টি
২৫-৩০
কাঠ দিয়ে তৈরি করে নেওয়া যাবে
হার্ডবোর্ড
১টি
১৮-২০
হার্ডওয়ারের দোকান
ক্লিপ
২টি
৫০-৫৫
হার্ডওয়ারের দোকান
কাঁচ
২টি
১৪০-১৫০
কাঁচের দোকান
কাঠের ফ্রেম
১টি
২৫-৩০
হার্ডওয়ারের দোকান
কাঁচি
১টি
৬০-৬৫
হার্ডওয়ারের দোকান
হাতুড়ি
১টি
৬০-৬৫
হার্ডওয়ারের দোকান
তুলি
২টি
৫০-৬০
হার্ডওয়ারের দোকান
ড্রায়ার
১টি
৩৫০-৪০০
ইলেকট্রনিকের দোকান
অন্যান্য (পেরেক, ফোম, স্ক্রু)
------
২০০-২৫০
হার্ডওয়ারের দোকান
মোট=১৪৯৩-১৬৬৫ টাকা
তথ্যসূত্র : মাঠকর্ম, নীলক্ষেত, ঢাকা, সেপ্টেম্বর ২০০৯।

  • কাঁচামাল (১০০ টা গেঞ্জি দুই রঙে ছাপানোর জন্য) 
উপকরণ 
পরিমাণ 
আনুমানিক মূল্য (টাকা) 
প্রাপ্তিস্থান 
দুই রঙের ডিজাইনের পজেটিভ
২টি
২৮-৩০
কেমিক্যালসের দোকান
গেঞ্জি
১০০টি
৩০০০-৩২০০
কাপড়ের দোকান
স্ক্রীন ৪০ নাম্বার
১টি
২৪০-২৫০
কেমিক্যালসের দোকান
সেনোকেট
১/২  আউন্স
১০-১২
কেমিক্যালসের দোকান
পটাশিয়াম বাই ক্রোমাইড
পরিমাণ মতো
৫-৮
কেমিক্যালসের দোকান
আইপিআই
১/২ আউন্স
১৫-২০
কেমিক্যালসের দোকান
বেনজিন
১/২ আউন্স
৫-৮
কেমিক্যালসের দোকান
রিমুভার
১/২ আউন্স
৮-১০
কেমিক্যালসের দোকান
ব্লিচিং পাউডার
১ প্যাকেট
১২-১৫
কেমিক্যালসের দোকান
                                          মোট=৩৩২৩-৩৫৫৩ টাকা 
তথ্যসূত্র : মাঠকর্ম, নীলক্ষেত, ঢাকা, সেপ্টেম্বর ২০০৯।


স্ক্রীন প্রিন্ট করার ধাপসমূহ

  1. যে ডিজাইন ছাপা হবে তার পজেটিভ বা ট্রেসিং সংগ্রহ করতে হবে। তবে ছাপার ডিজাইন ট্রেসিং কাগজের চেয়ে ফিল্মে তৈরি করা ভালো। এতে ছাপা নিখুঁত হয়। কম্পিউটারের সাহায্য নিয়ে ট্রেসিং কাগজে ডিজাইন তৈরি করা যায়। আবার ট্রেসিং পেপারে লিখে এবং এঁকে নিজেই ডিজাইন তৈরি করা যায়। ফিল্মে ডিজাইন তৈরি করার জন্য জেলা শহরে যারা ডিজাইন তৈরি করে তাদের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে।
  2. এরপর ফ্রেম ও স্ক্রীন সংগ্রহ করতে হবে। স্ক্রীনের রঙ সাদা হয়। ১৪০ নম্বর স্ক্রীন সাধারণত কাগজ, প্লাস্টিক ও অন্যান্য শক্ত জিনিসের উপর ছাপ দেয়ার জন্য ব্যবহৃত হয়। কাপড়ে ছাপ দেওয়ার জন্য ৪০ নম্বর স্ক্রীন সংগ্রহ করতে হবে। স্ক্রীনটি কাঠের ফ্রেমের সাথে ছোট পেরেক দিয়ে আটকে রাখতে হবে। ফ্রেমটি চারকোণা ও কাঠের তৈরি হয়। ইচ্ছা করলে এই ফ্রেমটি যে কেউ নিজেরাই বানিয়ে নিতে পারে। এছাড়া তৈরি করা ফ্রেম কিনতেও পাওয়া যায়। ডিজাইনের মাপ অনুযায়ী বিভিন্ন মাপের ফ্রেম সংগ্রহ করতে হবে। ফ্রেমের কাঠটি মসৃণ ও মজবুত হলে ভালো হয়। তাহলে একই ফ্রেম দিয়ে, অনেক দিন কাজ করা যাবে। একটি স্ক্রীন নষ্ট হলেও একই ফ্রেমে নতুন স্ক্রীন আটকানো যায়।
  3. এরপর স্ক্রীনটিকে একটা অন্ধকার ঘরে নিতে হবে।
  4. একটি পাত্রে এক আউন্স সেনাকোটের সাথে ৪/৫ ফোঁটা পটাশিয়াম বাই ক্রোমাইট মিশিয়ে নিয়ে স্ক্রীনসহ ফ্রেমটিতে ভালোভাবে লাগিয়ে নিতে হবে। তারপর স্ক্রীনটিকে বাতাসে শুকিয়ে নিতে হবে।
  5. স্ক্রীনের উপর ছাপ দেওয়ার জন্য ফিল্মের পজেটিভ বা ট্রেসিংটি কেমিক্যাল লাগানো স্ক্রীনের উপর রাখতে হবে।
  6. ফিল্মের পজেটিভ বা ট্রেসিং কাঁচ দিয়ে ঢেকে রোদে বা বৈদ্যুতিক আলোয় দিতে হবে। রোদে দিলে এক মিনিটের কাছাকাছি ও বৈদ্যুতিক আলোয় ৪ থেকে ৫ মিনিট সময় রাখতে হবে।
  7. স্ক্রীনটি ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে তারপর শুকিয়ে নিতে হবে।
  8. স্ক্রীনসহ ফ্রেমটি টিবিলের উপর ভালোভাবে আটকিয়ে নিতে হবে। তারপর এর নীচে যে কাপড়ের উপর ছাপ দেয়া হবে সেটা রাখতে হবে।
  9. স্ক্রীনের যে অংশে লেখা বা ছবি আঁকা হবে সেখানে স্কুইজার দিয়ে রঙ লাগাতে হবে। ফ্রেম উঠিয়ে নিলে দেখা যাবে কাপড়টির উপর ছাপ ফুটে উঠেছে। বহু রঙে ছাপাতে হলে একই নিয়মে ভিন্ন ভিন্ন রঙের ছাপ দিতে হবে।

এভাবে বার বার যে কয়টি কাপড়ে প্রয়োজন তার উপর ছাপ দিতে হবে। ছাপ দেয়া শেষ হলে কিছু কাজ করতে হবে:
  1. ছাপার কাজ শেষ হলে বেনজিন দিয়ে স্ক্রীনের রঙ পরিষ্কার করতে হবে। তুলোয় রিমুভার নিয়ে ঘষা দিলে স্ক্রীনের লেখা বা আঁকা ছবি উঠে যাবে।
  2. স্ক্রীনে এক চিমটি ব্লিচিং পাউডার ছিটিয়ে ১০/১৫ মিনিট ভিজিয়ে রেখে পানি দিয়ে ধুয়ে পরিস্কার করতে হবে। তাহলে এই স্ক্রীন আবার ব্যবহার করা যাবে।

  • সাবধানতা
  • রঙ ও অন্যান্য উপাদান ঠিকমতো মেশাতে হবে; নইলে ছাপার রঙ উজ্জ্বল হবে না।
  • ফ্রেম থেকে স্ক্রীন যাতে ছিঁড়ে না যায় তাই স্ক্রীন খুব সাবধানে ব্যবহার করতে হবে। স্ক্রীন দেখে শুনে কিনতে হবে। কারণ একটি স্ক্রীন দিয়ে অনেকবার কাজ করা যায়। কাজ শেষে স্ক্রীন পরিষ্কার করতে হবে।
  • রঙ ও অন্যান্য উপাদান শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে। রঙ ও অন্যান্য উপাদান খোলা যাবে না।

আয় ও লাভের হিসাব 
  • মোট খরচ 
খরচের ক্ষেত্র 
আনুমানিক মূল্য (টাকা) 
১০০টি গেঞ্জি স্ক্রীন প্রিন্ট করার জন্য কাঁচামাল বাবদ মোট খরচ
৩৩২৩-৩৫৫৩ টাকা
স্থায়ী জিনিসের ক্ষতি বাবদ মোট খরচ
১০-১৫ টাকা
যাতায়াত ও অন্যান্য খরচ  
১০০-১২০ টাকা
মোট
৩৪৩৩-৩৬৮৮ টাকা
তথ্যসূত্র : মাঠকর্ম, নীলক্ষেত, ঢাকা, সেপ্টেম্বর ২০০৯। 

  • আয় ও লাভের পরিমাণ (প্রতিটি গেঞ্জির বিক্রয় মূল্য ৬০ থেকে ৬৫ টাকা হলে) 
১০০ স্ক্রীন প্রিন্ট করা গেঞ্জির বিক্রয় মূল্য 
৬০০০-৬৫০০ টাকা 
১০০ টি গেঞ্জি স্ক্রীন প্রিন্ট করতে খরচ
৩৪৩৩-৩৬৮৮ টাকা
১০০টি স্ক্রীন প্রিন্ট করা গেঞ্জি বিক্রয় করে লাভ
২৫৬৭-২৮১২ টাকা
এছাড়া বিনিয়োগ ও বিক্রয়ের উপর আয় ও লাভ-ক্ষতি নির্ভর করে। অনেক সময় জিনিস পত্রের দাম উঠানামা করে। তাই এ ক্ষেত্রে হিসাব শুধুমাত্র ধারণা দেওয়ার জন্য। সেক্ষেত্রে লাভের পরিমাণ কম বেশি হতে পারে।
তথ্যসূত্র : মাঠকর্ম, নীলক্ষেত, ঢাকা, সেপ্টেম্বর ২০০৯।

বর্তমানে স্ক্রীন প্রিন্ট কাপড় ছাপার অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম। স্ক্রীন প্রিন্টের ব্যবসার বাজার দিন দিন বাড়ছে। তাই যে কোন নারী বা পুরুষ অল্প পুঁজি নিয়ে ঘরে বসে কাপড়ে স্ক্রীন প্রিন্ট করার ব্যবসা শুরু করে স্বাবলম্বী হতে পারেন।

সচরাচর জিজ্ঞাসা 
প্রশ্ন ১ : স্ক্রীন প্রিন্ট কি ? 
উত্তর : স্ক্রীন প্রিন্ট এক ধরণের ছাপার পদ্ধতি। এক্ষেত্রে ছাপার মাধ্যম হিসেবে স্ক্রীন ব্যবহার করা হয়। তাই একে স্ক্রীন প্রিন্ট বলে।
প্রশ্ন ২ : স্ক্রীন প্রিন্টের মাধ্যমে কি ছাপা যায় ? 
উত্তর : স্ক্রীন প্রিন্টের মাধ্যমে শুধু কাপড়ই নয়, কাগজ, প্লাস্টিকের জিনিস ইত্যাদি ছাপা যায়।
প্রশ্ন ৩ : স্ক্রীন প্রিন্ট এর ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রয়োজনীয় স্থায়ী উপকরণ কিনতে কত টাকার প্রয়োজন ? 
উত্তর : স্থায়ী জিনিস কিনতে আনুমানিক ১০৬৮ থেকে ১১৮৫ টাকার প্রয়োজন হতে পারে।

স্ক্রীন প্রিন্ট সম্পর্কে জানতে চান ?

স্ক্রীন প্রিন্ট সম্পর্কে জানতে চান ?
প্রথমে আপনার প্রয়োজন হবে যা যা:
১। একটি কাঠের ফ্রেম ৮x১০ বা আপনার প্রয়োজন মত।
২। এক টুকরা কাপড় যে টাকে স্কীন বলে এই কাপড়টাকে কাঠের ফ্রেমের সাথে লাগাতে হবে। বুঝতেই পারছেন কাপরের পরিমান।
৩। বাইকেমিক
৪। সোনাকোট
৫। রেডিউচার,
৬। বেনজিন   এগুলার পরিমান আপনার কাজের ওপর নির্ভর করছে
৭। ট্রেসিং পেপার।
৮। একটা মোটা রাবার।
৯। স্কীন প্রিন্টের কালি
(এগুলা সবই স্কীন প্রিন্টের দোকানে পাওয়া যাবে)
এবার স্কীন তৈরী:
স্কীন এর উপর সোনাকোট আর বাইকেমিক মিসায়ে কাপরের উপর লাগান। এমন ভাবে লাগান যেন কোথাও কম বেশী না হয়। এজন্য আপনি শক্ত কোন কার্ড ব্যবহার করতে পারেন। এবার এটাকে কিছুক্ষন রেখে শুকাতে হবে শুকালে কালার টা চেইঞ্জ হয়ে যাবে।
এরপর ট্রসিং পেপার টা  স্কীন এর যে পাশে সোনাকোট লাগিয়েছেন সে দিকটার উপর রেখে তার উপর একটা কাচ দিয়ে রোদে ধরুন ২/৩ মিনিট। এবার স্কীনটা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ধোয়ার পরে দেখা যাবে ট্রেসিং পেপার এর উপর যেটা প্রিন্ট ছিল ঐ স্কীনের সেই জায়গা গুলা সাদা হয়ে গেছে।
স্কীনের নীচের দিকে কাগজ বা যেটার উপর প্রিন্ট করবেন সেটা রাখুন উপরে কালি দিন এবং রাবার দিয়ে কালি স্কীনের এক পাশ থেকে অন্য পাশে টেনে নিয়ে যান।
দেখুন প্রিন্ট হচ্ছে ।
কাজগুলা প্র্যাকটিক্যালই না দেখলে বোঝা কষ্টকর। তারপরও লিখলাম।
আর সমস্যা হলে আমার কাছে আসুন প্র্যাকটিক্যালই দেখাই দেব

ইউটিউব চ্যানেল সাসপেন্ড হওয়ার কারণ !!!

ইউটিউব চ্যানেল সাসপেন্ড হওয়ার কারণ !!!
১. Nudity or sexual content: (নগ্নতা বা যৌন সামগ্রী)
পর্নোগ্রাফি বা যৌনতাপূর্ণ বিষয়বস্তুর ইউটিউব এলাও করেনা।. এমনকি নিজের ভিডিও না।যদি প্রাথমিক উদ্দেশ্য, শিক্ষাগত তথ্যচিত্র, বৈজ্ঞানিক, বা শৈল্পিক একটি ভিডিও নগ্নতা বা অন্যান্য যৌন বিষয়বস্তু অনুমোদিত হতে পারে, এবং তা অযৌক্তিকভাবে নয়. উদাহরণস্বরূপ: স্তন ক্যান্সারের উপর একটি তথ্যচিত্র উপযুক্ত হবে, শিক্ষাগত তথ্যচিত্র, বৈজ্ঞানিক বা শৈল্পিক হয়. কিন্তু একই তথ্যচিত্র থেকে প্রসঙ্গের বাইরে পোস্ট করা যাবে না. শিরোনাম এবং বর্ণনা দিয়ে পুরো বিষয় টা বুঝিয়ে দিতে হবে।নগ্নতা বা নাটকীয় যৌন আচরণ ধারণকারী ভিডিও বয়স-সীমাবদ্ধতা করে দিতে হবে।


২.Violent or graphic content: (হিংসাত্মক বা গ্রাফিক সামগ্রী)
হিংসাত্মক বা রক্তাক্ত সামগ্রী, উত্তেজনাপূর্ণ, ।সহিংসতা, প্রতিবাদকারী ফুটেজ কারো অসম্মান করার উদ্দেশ্যে পোস্ট করা যাবে না।যদি আপলোড করতেই চান তাহলে অনেক তথ্য দিতে হবে।যেমন: তারিখ, অবস্থান, বিষয়বস্তু, প্রাসঙ্গিক বা শিক্ষাগত তথ্য। তবে মুভি গান ভিডিও তে যদি ওগুলো থাকে তবে তেমন সমস্যা নেই।মাত্রা অনুযায়ী বয়স সীমাবদ্ধতা থাকতে হবে।সন্ত্রাসী বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের উপর কোন ভিডিও আপলোড করবেন না।


৩. Hateful content : জাতি ধর্ম, অক্ষমতা, লিঙ্গ, বয়স, জাতীয়তা, প্রবীণ অথবা যৌন অভিযোজন / লিঙ্গ পরিচয়, অথবা যার প্রধান উদ্দেশ্য ঘৃণা উস্কে দেয়ার উপর ভিত্তি ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে সহিংসতা এই রকম ভিডিও। ঘৃণাবাচক কথা যেমন: জাতি বা জাতিগত উত্স,ধর্ম,অক্ষমতা,লিঙ্গ,বয়স,প্রবীণ, যৌন অভিযোজন / লিঙ্গ পরিচয় ইত্যাদি আপলোড করবেন না।


৪. Spam, misleading metadata, and scams: (স্প্যাম, বিভ্রান্তিকর মেটাডেটা এবং স্ক্যাম) দর্শন বাড়ানোর জন্য ভুল বিবরণ, ট্যাগ, শিরোনাম, বা থাম্বনেল তৈরি করবেন না. মন্তব্য এবং ব্যক্তিগত বার্তা সহ অলক্ষিত, অযাচিত বা পুনরাবৃত্তিমূলক বৃহত পরিমাণে বিষয়বস্তু পোস্ট করা ঠিক নয়। বেশী লাইক, কমেন্ট, ভিউয়ার, সাবস্ক্রইবার বাড়ানোর জন্য কোন প্রকার সফ্টওয়ার ব্যাবহার করা যাবে না।আপনার ভিডিওতে যা আছে তাই ট্যাগ লিখেন, সেই অনুপাতে টাইটেল লিখেন, বর্ণনা লিখেন। থাম্বনেইল এবং ভিডিও বিষয় বস্তু একই রাথুন।ভিউয়ারা বিভ্রান্ত হয় এমন থাম্বনেইল দেবেন না।বেশি আর্ন করার জন্য অন্য কাউকে এ্যাড ক্লিক করতে বলবেন না।


৫. Harmful or dangerous content: (ক্ষতিকারক বা বিপজ্জনক বিষয়বস্তু) বাচ্চাদের উত্সাহিত করে এমন পোস্ট করবেন না. যেমন ক্ষতিকর বা বিপজ্জনক কাজ দেখানো ভিডিও, তীব্রতার উপর নির্ভর করে মুছে বয়স-সীমাবদ্ধ হতে পারে।
হিংসার উদ্রেক করে, বিপজ্জনক, বেআইনী কাজে, মারাত্মক শারীরিক ক্ষতি, ঝুঁকি আছে, বিপজ্জনক বা বেআইনী কাজ, বোমা তৈরির নির্দেশ, বিষম গেম, হার্ড মাদক ব্যবহার, বা অন্যান্য কাজ যেখানে গুরুতর আঘাত হতে পারে। যদি প্রাথমিক উদ্দেশ্য, শিক্ষাগত তথ্যচিত্র, বৈজ্ঞানিক, অথবা শিল্পসম্মত (EDSA) একটি ভিডিও বিপজ্জনক ঘটনাপূর্ণ মঞ্জুরিপ্রাপ্ত হতে পারে, এবং তা অযৌক্তিকভাবে গ্রাফিক নয়. উদাহরণস্বরূপ, বিষম গেম বিপদ এক সংবাদ টুকরা উপযুক্ত হবে, কিন্তু ছাঁট একই তথ্যচিত্র থেকে প্রসঙ্গের বাইরে পোস্ট করা যাবে না.


৬. Copyright: (কপিরাইট) এটার ব্যপারে তো সবাই যানে।


৭. Threats: (হুমকি) শিকারী আচরণ, ছদ্ম, হুমকি, হয়রানি, ভয় দেখানো, গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপ, মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ, অন্যদের হিংসাত্মক কাজে প্ররোচিত করা অথবা ব্যবহারের শর্তাবলী লঙ্ঘন এই গুলো ইউটিউব খুব গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করে। এই ধরনের ভিডিও আপলোড করবেন না।

Android মজা।।। Android ভাইদের জন্য ২টি মজার Application ভালো লাগা গেরান্টেড

Android মজা।।। Android ভাইদের জন্য ২টি মজার Application ভালো লাগা গেরান্টেড
প্রিয়,বন্ধুরা TECHTUNES.COM.BD সাইটে আপনাদের
সবাইকে স্বাগতম। আপনারা সবাই কেমন আছেন,
আশা করি খুব ভাল আছেন এবং আগামি তে যেন সব
সময় ভালো থাকেন TT এর পক্ষ থেকে
এই কামনা রইলো।
আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে আসলাম মজার ২টি Android Apps... App দুটির নাম হল:
1. Fake Call Creator: এই App টি দিয়ে আপনি আপনার Friend Cricle এ মজা করতে পারবেন। অচেনা Number থেকে Phone দিয়ে। ভয় পাবেন না। আপনার টাকা কাটবে না।
নিচ থেকে App টি Download করে নিন
2. Fake Sms Creator: এই App টি দিয়ে আপনি আপনার Friend Cricle এ মজা করতে পারবেন। অচেনা Number থেকে Sms দিয়ে। ভয় পাবেন না। আপনার টাকা কাটবে না। মেয়ে Friend হলে মজা ত আরও বেশি।
নিচ থেকে App টি Download করে নিন
এবার আসেন App দুইটার ScreenShot দেখে নেই।

Thank You All
আমার সাইট http://trickmela.com  একবার ঘুরে আসবেন।

এবার বোর্ডের রেজাল্ট দেখুন আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে !!!

এবার বোর্ডের রেজাল্ট দেখুন আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে !!!
আসসালামু আলাইকুম , কেমন আছেন সবাই ?? আসা করছি সবাই মহান আল্লাহ’র রহমতে ভালো আছেন । সামনে SSC exam এর Rusult বের হবে ।
আমরা সবাই বোর্ড পরীক্ষার রেজাল্ট দেখতে সরাসরি Education boards এর সাইটে ভিজিট করি কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় server busy থাকা তে রেজাল্ট দেখতে বিভিন্ন সমস্যা হয় ।
তাই আজ আমি আপনাদেরকে দিতে যাচ্ছি BD Result  নামের একটা Android app যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই সব বোর্ড পরীক্ষার রেজাল্ট দেখতে পারবেন ।
result bd, android app for result bd, mobile result bd

বৈশিষ্ঠ

এই অ্যাপসটি দিয়ে জেএসসি, জেডিসি, এসএসসি, এইসএসসি সহ আরও অন্যান্য রেজাল্ট দেখা যাবে । আর কখনো problem করবে না । এই সফটার টা Education boards এর official ভাবে ছাড়া ।  নিচে Google play store এর ডাউনলোড লিঙ্ক দিলাম , যাদের প্রয়োজন হবে তারা নিচের লিঙ্ক থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারেন ।
ডাউনলোড লিংক
Green Hosting গ্রীন হোস্টিং Best Bangladeshi Hosting | Green Hosting Service

এখনই-টেকটিউনস সেরা টিউনার চ্যালেঞ্জ!! টিউন করে হয়ে যান টপ টিউনার, আর নিয়ে নিন এখনই ডট কমের পক্ষ থেকে পুরষ্কার!!

এখনই-টেকটিউনস সেরা টিউনার চ্যালেঞ্জ!! টিউন করে হয়ে যান টপ টিউনার, আর নিয়ে নিন এখনই ডট কমের পক্ষ থেকে পুরষ্কার!!
বাংলাদেশে ই-কমার্সের রূপকার ও দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ই-কমাস সাইট এখনই ডট কম । অনলাইন এ পণ্য কিনার ক্ষেত্রে সব চেয়ে বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য ই-কমার্স সাইট এখনই ডট কম। দৈনন্দিন জীবনের সব প্রয়োজন কে এখনই ডট কম নিয়ে এসেছে হাতের মুঠোয়। ঘরে বসে ইন্টারনেট এর মাধ্যমে এখনই ডট কম থেকে পছন্দের ও প্রয়োজনীয় পণ্যটি অর্ডার দিয়ে কিনে ফেলা যায় সহজেই।
এখনই ডট কমে রয়েছে সপ্তাহে ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা ই-স্টোর থেকে কেনাকাটার সুবিধা। রয়েছে দারুন সব সার্ভিস যা এখনই ডট কম থেকে পণ্য কিনতে ক্রেতাদের আগ্রহী করে তোলে। এছাড়া এখনই ডট কমের রয়েছে ফোন এ কল করে কেনার সুবিধা। অনলাইন শপিং সেন্টার গুলোর মধ্যেএখনই ডট কম একটি জনপ্রিয় ও নির্ভরযোগ্য নাম।
ছবি - Shutter Stock
বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে জনপ্রিয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক টেকটিউনস। বিশ্বের প্রায় ২২০ দেশে প্রায় ২ কোটি প্রযুক্তিপ্রেমী সরাসরি যুক্ত টেকটিউনসের সাথে। শুধু বাংলা ভাষাভাষীই নয় টেকটিউনস ট্রান্সলেট করে বিশ্বের বহু ভিনভাষীও টেকটিউনস ব্যবহার করে নিয়মিত। দেশের লক্ষ লক্ষ আইটি পেশাজীবি, ফ্রিল্যান্সার, ডিজাইনার, কোডার , ডেভলোপার, প্রকৌশলী এর হাতে খড়ি হয় টেকটিউনস থেকে-ই। বাংলাদেশের প্রকৃত ডিজিটাল বিপ্লব এর পথিকৃত টেকটিউনস। বাংলা ভাষার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি চর্চার বিশ্বের সবচেয়ে একটিভ ও বিশ্বস্ত কমিউনিটি হল টেকটিউনস।
বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে জনপ্রিয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক টেকটিউনস ও দেশের অন্যতম সেরা ই-কমাস এখনই ডট কম এর উদ্যোগে শুরু হলো এখনই-টেকটিউনস সেরা টিউনার চ্যালেঞ্জ। এই প্রতিযোগিতায় মাসের সেরা টপটিউনারকে এখনই ডটকমের পক্ষ থেকে পুরষ্কৃত করা হবে। পুরষ্কার এখনই ডট কমের প্রধান কার্যালয় থেকে প্রদান করা হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী:

  • টিউনারের প্রতিটি টিউন অবশ্যই মৌলিক ও সম্পূর্ণ নিজের লেখা হতে হবে।
  • টিউন অবশ্যই বাংলা ভাষায়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সংক্রান্ত হতে হবে।
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির খবর সংক্রান্ত কোন টিউন প্রতিযোগিতার জন্য বিবেচ্য হবে না। তবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিশ্লেষণ সংক্রান্ত টিউন করা যাবে।
  • টিউনারের প্রতিটি টিউন এক্সক্লুসিভলি শুধুমাত্র টেকটিউনসে ই প্রকাশিত হতে হবে । টেকটিউনস ছাড়া অন্য কোথায়ও পূর্বে বা পরে অন্য যে কোন মাধ্যমে প্রকাশিত থাকতে বা হতে পারবে না।
  • টিউনারের অন্য যে কোন মাধ্যমে পূর্বে লিখিত কোন লেখা টিউন করলে তা প্রতিযোগিতার জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
  • টিউনারের করা প্রতিটি টিউন টেকটিউনস নীতিমালা মোতাবেক হতে হবে।
  • টিউনারের যে কোন টিউন বা টিউনের অংশ বিশেষ কপিপেস্ট হলে সাথে সাথে টিউনারশীপ বাতিল ও প্রতিযোগিতার জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।
  • টিউনারের প্রতিটি টিউনের শব্দ সংখ্যা কমপক্ষে ৭০০ শব্দের হতে হবে। এখানে ৭০০ শব্দ একটি মানদন্ড মাত্র প্রকৃত টপটিউনার হিসেবে আরো বেশি শব্দের টিউনারকারী অগ্রাধিকার পাবে।
  • সকল টিউন হতে হবে টেক্সট টিউন। কোন ভিডিও টিউন প্রতিযোগিতার জন্য গণ্য হবে না।
  • টিউন হতে হবে সম্পূর্ণ নেচারাল ব্লগিং অর্থাৎ টিউনে কোন প্রকার প্রচারণা, সেলফ মার্কেটিং, লিংক এর মাধ্যমে নিজের বা অন্য সাইটে ভিজিটর ড্রাইভাট ও লিংক রিডাইরেক্ট ও টেকটিউনস নীতিমালার যে কোন বা একাধিক নীতিমালা ভঙ্গ করলে টিউনারশীপ বাতিল ও প্রতিযোগিতার জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।

প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করতে

  • প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে প্রথমেই টিউনারকে অবশ্যই টিউনার প্রোফাইলে নিজের টিউনার পিকচার সেট করতে ও নিজের নাম বাংলায় আপডেট করতে হবে।
  • প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে টিউনারকে অবশ্যই নিজের টিউনার প্রোফাইলে Country হিসেবে বাংলাদেশ এবং বিভাগ, জেলা, উপজেলা সঠিক ভাবে নির্বাচন করতে হবে।
  • প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে টিউনারকে অবশ্যই নিজের টিউনার প্রোফাইলে নিজের সঠিক ফেববুক আইডি আপডেট করতে হবে।
  • প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে টিউনারকে অবশ্যই নিজের টিউনার প্রোফাইলে নিজের কার্যকর ইমেইল ও মোবাইল নম্বর দিয়ে আপডেট করতে হবে।
  • টিউনার প্রোফাইলের ফেসবুক আইডি, ইমেইল ও মোবাইল নম্বর দিয়েই টিউনার এর সাথে যোগাযোগ করা হবে।
  • কোন ধরনের ফেক টিউনার পিকচার, ইমেইল, ফেসবুক আইডি ও মোবাইল নম্বর ব্যবহার করা হলে তাকে প্রতিযোগিতার জন্য বাতিল বলে বিবেচনা করা হবে।

বিজয়ী নির্বাচন

  • প্রতিমাসের শেষ তারিখে (৩০ বা ৩১ তারিখে) রাত ১২:০০ টায় যে টিউনার মাসের টপ টিউনার তালিকায় থাকবে তার সকল টিউন প্রতিযোগিতার উপরক্ত নিয়মাবলী মোতাবেক পর্যালোচনা করা হবে। টিউনারের উক্ত মাসের সকল টিউন প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী মোতাবেক না হলে ঠিক তার পরবর্তী টিউনার (মাসের টপ টিউনার) এর টিউন পর্যালোচনা করা হবে। এভাবে মাসের টপ টিউনার তালিকায় সর্বপ্রথম যার সকল টিউন প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী মোতাবেক হবে তাকেই বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করা হবে।
  • প্রতি মাসের ১ থেকে মাসের শেষ তারিখ (৩০ বা ৩১ তারিখ) পর্যন্ত টিউন গুলোই বিবেচনা করা হবে।
  • আগামী কোন ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত প্রতিমাসে এ পুরষ্কার প্রদান করা হবে।

পুরষ্কার

  • বিজয়ী ঘোষণা করে পুরষ্কার গ্রহণের জন্য বিজয়ী টিউনার এর টিউনার প্রোফাইলে দেয়া ইমেইল, ফেসবুক, মোবাইল নম্বর এর মাধ্যমে বিজয়ী টিউনার এর সাথে যোগাযোগ করা হবে।
  • বিজয়ী টিউনারকে এখনই ডট কমের কার্যলয় থেকে পুরষ্কার প্রদান করা হবে।
  • বিজয়ী টিউনারকে নিয়ে একটি চমকপ্রদ টিউন টেকটিউনস থেকে প্রকাশিত হবে।
  • প্রবাসিরাও এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে। তাদেরও পুরষ্কৃত করা হবে। দেশের বাইরের ও প্রবাসি টিউনারদের পুরষ্কার পাঠানোর ব্যবস্থা করা হবে। বিজয়ী টিউনারকে পুরষ্কার পেয়ে সেলফি তুলে পাঠাতে হবে।
এই প্রতিযোগিতা আগামী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত চলবে।
Green Hosting গ্রীন হোস্টিং Best Bangladeshi Hosting | Green Hosting Service

ডাউনলোড করুন বিশ্বের নাম্বার ওয়ান টেক্সট এডিটর, ৭৯.৯৫ ডলার মূল্যের এই সফটওয়্যারটি ফ্রিতে পেলে মন্দ কি!

ডাউনলোড করুন বিশ্বের নাম্বার ওয়ান টেক্সট এডিটর, ৭৯.৯৫ ডলার মূল্যের এই সফটওয়্যারটি ফ্রিতে পেলে মন্দ কি!
-------------------------- بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ --------------------------
সুপ্রিয় টেকটিউনস কমিউনিটি সবাইকে আমার সালাম এবং শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউন।
টেক্সট এডিটর কথাটির সাধারন অর্থ হলো যে এডিটর দিয়ে কোন টেক্সট বা লেখাকে এডিট করা যায় বা কোন কিছু লেখা যায়। কিন্তু আজকে আমি যে টেক্সট এডিটরের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো সেটা শুধুমাত্র কোন কিছু লেখা বা এডিট করার জন্য ব্যবহার হয়না। এটা মূলত একটি প্রোগ্রামিং টেক্সট এডিটর। আপনারা অনেকেই হয়তো ইতিমধ্যে নোটপ্যাড++ কিংবা সাবলাইম টেক্সট সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার করেছেন। আজকের সফটওয়্যারটিও তাদের মতোই একটি সফটওয়্যার। কিন্তু বিশ্ব র‌্যাঙ্গিংয়ে বর্তমান সফটওয়্যারটি অন্য সকল এডিটরকে পেছনে ফেলে কয়েক বছর ধরে সবার শীর্ষে অবস্থান করছে। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন বিষয়ে সেরা সফটওয়্যারগুলো খুঁজে পাবার নিমিত্তে আমার যে অভিযান শুরু হয়েছে এটা তারই এক ক্ষুদ্র উপহার। সফটওয়্যার দিয়ে মুলত ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং কতিপয় কিছু প্রোগ্রামিং করা হয়। আজকের টিউনে আমরা এই সফটওয়্যারটি সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু জানার চেষ্টা করবো। এবং সবশেষে সফটওয়্যারটির ফুল ভার্সন আপনাদেরকে ফ্রিতে প্রদান করা হবে। তবে তাই হোক, চলুন শুরু করি-

UltraEdit Overview & Features

আল্ট্রা এডিট সফটওয়্যারটির ফিচার একটা টিউনে বলে শেষ করা যাবেনা। আপনারা যদি সফটওয়্যারটির পরিপূর্ণ ফিচারগুলো জানতে চান তাহলে সফটওয়্যারটির অফিশিয়াল সাইট হতে জেনে নিতে হবে। সফটওয়্যার সম্পূর্ণ ফিচার জানতে এখানে ক্লিক করুন। তবে সফটওয়্যারটির কিছু ফিচার আমি সংক্ষেপে উল্লেখ করছি-
  • যেকোন টেক্সট ফাইলকে এডিট করতে পারবেন।
  • সফটওয়্যারটিতে রয়েছে উন্নত মানের ফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ফিচার
  • সব ধরনের প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজের জন্য কোডিং করতে পারবেন (HTML, PHP, javascript, Perl, C/C++, Python, and virtually any other coding/programming language.)
  • ৪ গিগাবাইট পর্যন্ত যেকোন সাইজের ফাইলকে এডিট করতে পারবেন।
  • সফটওয়্যারটিতে রয়েছে হেক্স এডিটর
  • জেন কোডিং সহ রয়েছে অনেকগুলো প্লাগিন ব্যবহারের সুযোগ।
  • উন্নত ইন্টারফেইস, থিম সহ যেকোন কিছু পরিবর্তনের সুযোগ।
  • খুব দ্রুত কার্যক্ষম সফটওয়্যার।
  • সব কিছু মিলিয়ে প্রায় সহস্রাধিক ফিচার রয়েছে সফটওয়্যারটির। আপনি ব্যবহার করলেই এটার প্রেমে পড়ে যাবেন।

ডাউনলোড UltraEdit ফুল ভার্সন

সফটওয়্যারটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে এবং আপনাদের প্রয়োজনের সাথে ফিচারের সামঞ্জস্য থাকে তাহলে নিচের অফিশিয়াল ডাউনলোড লিংক থেকে সফটওয়্যারটির ৩০দিনের ট্রায়াল ভার্সন ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোডকৃত ফাইলকে সারাজীবনের জন্য ব্যবহার করার জন্য আপনার প্রয়োজন একটি মেডিসিন ফাইলের। সফটওয়্যারটির মেডিসিন ফাইল নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড শেষ হলে সফটওয়্যারটি স্বাভাবিক নিয়মে ইনস্টল করুন এবং ইনস্টলেশন শেষে ওপেন করুন। এখন নিচের চিত্রের মতো আপনাকে সফটওয়্যারটির লেআউট এবং থিম নির্বাচন করতে বলবে। আপনার পছন্দ মতো লেআউট এবং থিম নির্বাচন করে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন।
এবার ফুল ভার্সন করার পালা। ফুল ভার্সন করতে নিচের নির্দেশনা অনুসরন করুন।

ফুল ভার্সন একটিভেশন নির্দেশিকা

যে সফটওয়্যার যতো ভালো সেটার ফুল ভার্সন করার পদ্ধতিটাও ততোটাই জটিল। তবে আমি চেষ্টা করবো কোন প্রকার জটিলতা ছাড়া সফটওয়্যারটিকে ফুল ভার্সন করে দেখাতে। সফটওয়্যারটি ফুল ভার্সন করার প্রত্যেকটি ধাপ আপনারা মনযোগ দিয়ে আগে পড়বেন তারপর নিজেরা করার চেষ্টা করবেন। আশা করি কারও কোন সমস্যা হবে না।
  • প্রথমে আপনার পিসির ইন্টারনেট কানেকশন বন্ধ করে নিন এবং নিচের চিত্রের মতো করে C:\Windows\System32\drivers\etc লোকেশনে থাকা উইন্ডোজ হোস্ট ফাইলে নিচের লাইন দুইটি যুক্ত করে নিন।
    হোস্ট ফাইলে কিভাবে কোন কিছু যুক্ত করতে হয় সেটা না জানলে নিচের লিংকে ক্লিক করে আমার টিউনটি দেখে নিন।

    উইন্ডোজ হোস্ট ফাইল বৃত্তান্ত – সবার অন্তরালে উইন্ডোজ হোস্ট ফাইল ব্যবহার করে নিয়ন্ত্রন করুন অনাকাঙ্খিত ওয়েব সাইট ভিজিটিং সহ আপনার পিসির নির্দিষ্ট ওয়েব সাইটে ইন্টারনেট অ্যাক্সেস।

  • এবার ওপেন করা সফটওয়্যারটিতে নিচের চিত্রের মতো করে Help > Register/Activate বাটনে ক্লিক করুন।

  • এবার নিচের মতো একটিভেশন মেনু পপ-আপ হবে। আপনার মনে যা খুশি একটি আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিন। তবে যে আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিবেন সেটা মনে রাখুন কারন পরবর্তিতে এটা কাজে লাগবে। কাজ শেষে একটিভেট বাটনে ক্লিক করুন।

  • আপনি যদি ইন্টারনেট কানেকশন বন্ধ করে থাকেন তাহলে নিচের চিত্রের মতো একটি এরর আসবে এবং আপনাকে অফলাইন একটিভেশনের জন্য বলা হবে। আপনি কোন চিন্তা ভাবনা না করে অফলাইন একটিভেশন বাটনটি প্রেস করুন।

  • এবার নিচের মতো চিত্র দেখতে পাবেন। কিন্তু সেখানে প্রথম চিহিৃত বক্সটি ফাঁকা থাকবে। আপনি আগে একটিভেশন অপশনে যে আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেছিলেন সেগুলো এখানে ইনপুট করুন। এবং আমার দেওয়া Medicine.exe ফাইলটি এডমিন হিসাবে রান করুন।

  • এবার নিচের চিত্রের মতো ইউজার কোড গুলো মেডিসিন ফাইলে বসান এবং কাজ শেষে জেনারেট বাটনে ক্লিক করুন। আপনার অথোরাইজেশন কোড আপনি পেয়ে যাবেন।

  • এখন নিচের মতো করে মেডিসিন ফাইলে প্রাপ্ত অথোরাইজেশন কোডগুলো একটিভেশন অপশনে বসিয়ে একটিভেট বাটনে ক্লিক করুন। তারপর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।

  • সবুরে মেওয়া ফলে, এবার নিশ্চয় নিচের চিত্রের মতো সাক্সেসফুল পপ-আপ মেনু দেখতে পাচ্ছেন। কি ভাই, এবার খুশি হয়েছেন তো?
আশা করি আপনারা সবাই সফটওয়্যারটি সফল ভাবে ডাউনলোড করে ফুল ভার্সন হিসাবে ব্যবহার করতে পারছেন। প্রত্যেকটা সফটওয়্যার নিজে টেস্ট করে তারপর শেয়ার করা হয়। কারও কোন সমস্যা হলে একবারের পরিবর্তে কয়েকবার চেষ্টা করুন। অপরের উপর নির্ভর না করে নিজে সব কিছু সমাধানের চেষ্টা করুন। একবার না হলেও বারবার চেষ্টাই সফলতা আসবেই, আর না আসলে সেক্ষেত্রে আমরা তো আছিই, তাইনা?

শেষ কথা

টিউনটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অথবা বুঝতে যদি কোন রকম সমস্যা হয় তাহলে আমাকে টিউমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। কারন আপনাদের যেকোন মতামত আমাকে সংশোধিত হতে এবং আরো ভালো মানের টিউন করতে উৎসাহিত করবে। সর্বশেষ যে কথাটি বলবো সেটা হলো, আসুন আমরা কপি পেস্ট করা বর্জন করি এবং অপরকেও কপি পেস্ট টিউন করতে নিরুৎসাহিত করি। সবার সর্বাঙ্গিন মঙ্গল কামনা করে আজ এখানেই শেষ করছি। দেখা হবে আগামী টিউনে।

ডাউনলোড করুন বিশ্বের নাম্বার ওয়ান টেক্সট এডিটর, ৭৯.৯৫ ডলার মূল্যের এই সফটওয়্যারটি ফ্রিতে পেলে মন্দ কি!

ডাউনলোড করুন বিশ্বের নাম্বার ওয়ান টেক্সট এডিটর, ৭৯.৯৫ ডলার মূল্যের এই সফটওয়্যারটি ফ্রিতে পেলে মন্দ কি!
-------------------------- بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ --------------------------
সুপ্রিয় টেকটিউনস কমিউনিটি সবাইকে আমার সালাম এবং শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের টিউন।
টেক্সট এডিটর কথাটির সাধারন অর্থ হলো যে এডিটর দিয়ে কোন টেক্সট বা লেখাকে এডিট করা যায় বা কোন কিছু লেখা যায়। কিন্তু আজকে আমি যে টেক্সট এডিটরের সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো সেটা শুধুমাত্র কোন কিছু লেখা বা এডিট করার জন্য ব্যবহার হয়না। এটা মূলত একটি প্রোগ্রামিং টেক্সট এডিটর। আপনারা অনেকেই হয়তো ইতিমধ্যে নোটপ্যাড++ কিংবা সাবলাইম টেক্সট সফটওয়্যারগুলো ব্যবহার করেছেন। আজকের সফটওয়্যারটিও তাদের মতোই একটি সফটওয়্যার। কিন্তু বিশ্ব র‌্যাঙ্গিংয়ে বর্তমান সফটওয়্যারটি অন্য সকল এডিটরকে পেছনে ফেলে কয়েক বছর ধরে সবার শীর্ষে অবস্থান করছে। বর্তমান সময়ে বিভিন্ন বিষয়ে সেরা সফটওয়্যারগুলো খুঁজে পাবার নিমিত্তে আমার যে অভিযান শুরু হয়েছে এটা তারই এক ক্ষুদ্র উপহার। সফটওয়্যার দিয়ে মুলত ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং কতিপয় কিছু প্রোগ্রামিং করা হয়। আজকের টিউনে আমরা এই সফটওয়্যারটি সম্পর্কে সংক্ষেপে কিছু জানার চেষ্টা করবো। এবং সবশেষে সফটওয়্যারটির ফুল ভার্সন আপনাদেরকে ফ্রিতে প্রদান করা হবে। তবে তাই হোক, চলুন শুরু করি-

UltraEdit Overview & Features

আল্ট্রা এডিট সফটওয়্যারটির ফিচার একটা টিউনে বলে শেষ করা যাবেনা। আপনারা যদি সফটওয়্যারটির পরিপূর্ণ ফিচারগুলো জানতে চান তাহলে সফটওয়্যারটির অফিশিয়াল সাইট হতে জেনে নিতে হবে। সফটওয়্যার সম্পূর্ণ ফিচার জানতে এখানে ক্লিক করুন। তবে সফটওয়্যারটির কিছু ফিচার আমি সংক্ষেপে উল্লেখ করছি-
  • যেকোন টেক্সট ফাইলকে এডিট করতে পারবেন।
  • সফটওয়্যারটিতে রয়েছে উন্নত মানের ফাইন্ড এন্ড রিপ্লেস ফিচার
  • সব ধরনের প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজের জন্য কোডিং করতে পারবেন (HTML, PHP, javascript, Perl, C/C++, Python, and virtually any other coding/programming language.)
  • ৪ গিগাবাইট পর্যন্ত যেকোন সাইজের ফাইলকে এডিট করতে পারবেন।
  • সফটওয়্যারটিতে রয়েছে হেক্স এডিটর
  • জেন কোডিং সহ রয়েছে অনেকগুলো প্লাগিন ব্যবহারের সুযোগ।
  • উন্নত ইন্টারফেইস, থিম সহ যেকোন কিছু পরিবর্তনের সুযোগ।
  • খুব দ্রুত কার্যক্ষম সফটওয়্যার।
  • সব কিছু মিলিয়ে প্রায় সহস্রাধিক ফিচার রয়েছে সফটওয়্যারটির। আপনি ব্যবহার করলেই এটার প্রেমে পড়ে যাবেন।

ডাউনলোড UltraEdit ফুল ভার্সন

সফটওয়্যারটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে এবং আপনাদের প্রয়োজনের সাথে ফিচারের সামঞ্জস্য থাকে তাহলে নিচের অফিশিয়াল ডাউনলোড লিংক থেকে সফটওয়্যারটির ৩০দিনের ট্রায়াল ভার্সন ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোডকৃত ফাইলকে সারাজীবনের জন্য ব্যবহার করার জন্য আপনার প্রয়োজন একটি মেডিসিন ফাইলের। সফটওয়্যারটির মেডিসিন ফাইল নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন।
ডাউনলোড শেষ হলে সফটওয়্যারটি স্বাভাবিক নিয়মে ইনস্টল করুন এবং ইনস্টলেশন শেষে ওপেন করুন। এখন নিচের চিত্রের মতো আপনাকে সফটওয়্যারটির লেআউট এবং থিম নির্বাচন করতে বলবে। আপনার পছন্দ মতো লেআউট এবং থিম নির্বাচন করে সফটওয়্যারটি ওপেন করুন।
এবার ফুল ভার্সন করার পালা। ফুল ভার্সন করতে নিচের নির্দেশনা অনুসরন করুন।

ফুল ভার্সন একটিভেশন নির্দেশিকা

যে সফটওয়্যার যতো ভালো সেটার ফুল ভার্সন করার পদ্ধতিটাও ততোটাই জটিল। তবে আমি চেষ্টা করবো কোন প্রকার জটিলতা ছাড়া সফটওয়্যারটিকে ফুল ভার্সন করে দেখাতে। সফটওয়্যারটি ফুল ভার্সন করার প্রত্যেকটি ধাপ আপনারা মনযোগ দিয়ে আগে পড়বেন তারপর নিজেরা করার চেষ্টা করবেন। আশা করি কারও কোন সমস্যা হবে না।
  • প্রথমে আপনার পিসির ইন্টারনেট কানেকশন বন্ধ করে নিন এবং নিচের চিত্রের মতো করে C:\Windows\System32\drivers\etc লোকেশনে থাকা উইন্ডোজ হোস্ট ফাইলে নিচের লাইন দুইটি যুক্ত করে নিন।
    হোস্ট ফাইলে কিভাবে কোন কিছু যুক্ত করতে হয় সেটা না জানলে নিচের লিংকে ক্লিক করে আমার টিউনটি দেখে নিন।

    উইন্ডোজ হোস্ট ফাইল বৃত্তান্ত – সবার অন্তরালে উইন্ডোজ হোস্ট ফাইল ব্যবহার করে নিয়ন্ত্রন করুন অনাকাঙ্খিত ওয়েব সাইট ভিজিটিং সহ আপনার পিসির নির্দিষ্ট ওয়েব সাইটে ইন্টারনেট অ্যাক্সেস।

  • এবার ওপেন করা সফটওয়্যারটিতে নিচের চিত্রের মতো করে Help > Register/Activate বাটনে ক্লিক করুন।

  • এবার নিচের মতো একটিভেশন মেনু পপ-আপ হবে। আপনার মনে যা খুশি একটি আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিন। তবে যে আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিবেন সেটা মনে রাখুন কারন পরবর্তিতে এটা কাজে লাগবে। কাজ শেষে একটিভেট বাটনে ক্লিক করুন।

  • আপনি যদি ইন্টারনেট কানেকশন বন্ধ করে থাকেন তাহলে নিচের চিত্রের মতো একটি এরর আসবে এবং আপনাকে অফলাইন একটিভেশনের জন্য বলা হবে। আপনি কোন চিন্তা ভাবনা না করে অফলাইন একটিভেশন বাটনটি প্রেস করুন।

  • এবার নিচের মতো চিত্র দেখতে পাবেন। কিন্তু সেখানে প্রথম চিহিৃত বক্সটি ফাঁকা থাকবে। আপনি আগে একটিভেশন অপশনে যে আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেছিলেন সেগুলো এখানে ইনপুট করুন। এবং আমার দেওয়া Medicine.exe ফাইলটি এডমিন হিসাবে রান করুন।

  • এবার নিচের চিত্রের মতো ইউজার কোড গুলো মেডিসিন ফাইলে বসান এবং কাজ শেষে জেনারেট বাটনে ক্লিক করুন। আপনার অথোরাইজেশন কোড আপনি পেয়ে যাবেন।

  • এখন নিচের মতো করে মেডিসিন ফাইলে প্রাপ্ত অথোরাইজেশন কোডগুলো একটিভেশন অপশনে বসিয়ে একটিভেট বাটনে ক্লিক করুন। তারপর কিছুক্ষণ অপেক্ষা করুন।

  • সবুরে মেওয়া ফলে, এবার নিশ্চয় নিচের চিত্রের মতো সাক্সেসফুল পপ-আপ মেনু দেখতে পাচ্ছেন। কি ভাই, এবার খুশি হয়েছেন তো?
আশা করি আপনারা সবাই সফটওয়্যারটি সফল ভাবে ডাউনলোড করে ফুল ভার্সন হিসাবে ব্যবহার করতে পারছেন। প্রত্যেকটা সফটওয়্যার নিজে টেস্ট করে তারপর শেয়ার করা হয়। কারও কোন সমস্যা হলে একবারের পরিবর্তে কয়েকবার চেষ্টা করুন। অপরের উপর নির্ভর না করে নিজে সব কিছু সমাধানের চেষ্টা করুন। একবার না হলেও বারবার চেষ্টাই সফলতা আসবেই, আর না আসলে সেক্ষেত্রে আমরা তো আছিই, তাইনা?

শেষ কথা

টিউনটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে অথবা বুঝতে যদি কোন রকম সমস্যা হয় তাহলে আমাকে টিউমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না। কারন আপনাদের যেকোন মতামত আমাকে সংশোধিত হতে এবং আরো ভালো মানের টিউন করতে উৎসাহিত করবে। সর্বশেষ যে কথাটি বলবো সেটা হলো, আসুন আমরা কপি পেস্ট করা বর্জন করি এবং অপরকেও কপি পেস্ট টিউন করতে নিরুৎসাহিত করি। সবার সর্বাঙ্গিন মঙ্গল কামনা করে আজ এখানেই শেষ করছি। দেখা হবে আগামী টিউনে।
Designed by MS Design

Powered by Blogger